• চ্যাম্পিয়নস লিগ
  • " />

     

    ইউনাইটেডকে পেল বার্সা, জুভেন্টাস আয়াক্সকে

    ইউনাইটেডকে পেল বার্সা, জুভেন্টাস আয়াক্সকে    

    চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালেই মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও বার্সেলোনা। ২০১১ সালে ফাইনালের পর এবারই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগে মুখোমুখি দুইদল। কোয়ার্টার ফাইনালের ড্রয়ে জুভেন্টাস পেয়েছে আয়াক্সকে। ম্যানচেস্টার সিটি আরও একবার কোয়ার্টার ফাইনালে খেলবে ইংলিশ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে, এবার তাদের ভাগ্যে জুটেছে টটেনহাম হটস্পার। আর গতবারের রানার আপ লিভারপুলের ম্যাচ পড়েছে পর্তুগালের চ্যাম্পিয়ন পোর্তোর বিপক্ষে।   



    কোয়ার্টার ফাইনালের সঙ্গে এবার ঠিক হয়ে গেছে সেমিফাইনালের লাইনআপও।  জুভেন্টাস-আয়াক্স ম্যাচের জয়ী দল খেলবে টটেনহাম বা ম্যান সিটির বিপক্ষে। ম্যান সিটির অবশ্য ইংলিশ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতার রেকর্ড একদমই ভালো নয়। শেষ চার ম্যাচেই হেরেছে তারা। গতবার কোয়ার্টার ফাইনালে লিভারপুলের বিপক্ষে হেরেছিল দুই ম্যাচেই।  

    ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় ম্যানচেস্টারের আরেক ক্লাব ইউনাইটেডের রেকর্ডও বার্সার বিপক্ষে সুবিধার নয়। আগের দুই দেখায় ফাইনালে বার্সার কাছে হেরেছিল তারা। আর দুইদলের আট দেখায় বার্সা জিতেছে ৩ বার, হেরেছে মাত্র ১ ম্যাচে। আর লিওনেল মেসিকে নিয়ে আলাদা করে ভাবতে তো হচ্ছেই ইউনাইটেডকে। ইংলিশ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগে ২২ গোল মেসির, যেটা চ্যাম্পিয়নস লিগ রেকর্ডও। 

    মেসির প্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর অবশ্য আরও খুশি হওয়ার কথা আয়াক্সকে পেয়ে। চ্যাম্পিয়নস লিগে আয়াক্সের বিপক্ষে ৭ গোল আছে তার। এর চেয়ে বেশি করেছেন কেবল বায়ার্ন মিউনিখ আর জুভেন্টাসের বিপক্ষে। 

    গতবারের রানার আপ লিভারপুল পোর্তোর বিপক্ষে শেষ ৬ ম্যাচেই অপরাজিত (৩ জয়, ৩ ড্র)। এর মধ্যে লিভারপুল গোল করেছে ১২ টি ও হজম করেছে মাত্র ২টি। 

    আগামী ৯ ও ১০ এপ্রিল হবে কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগ। ১৬ ও ১৭ এপ্রিল দ্বিতীয় লেগ। সেমির প্রথম লেগ হবে ৩০ এপ্রিল ও ১ মে। দ্বিতীয় লেগ ৭ ও ৮ মে। ফাইনাল হবে ১ জুন মাদ্রিদের ওয়ান্ডা মেট্রোপলিটানো স্টেডিয়ামে।