শিরোপার দিকে এগুচ্ছে খুলনা
১ম স্তর, খুলনা, ২য় দিনশেষে
ঢাকা ১ম ইনিংস ২৭৯ অল-আউট (তাইবুর ১১০, হালিম ৫/২৭)
খুলনা ১ম ইনিংস ২৫২/৩* (তুষার ৭৫*, নুরুল ৫৬*)
তুষার ইমরানের অপরাজিত ৭৫, নুরুল হাসানের অপরাজিত ৫৬ রানের সঙ্গে এনামুল হকের ৫০ ও রবিউল ইসলাম রবির ৪৫ রানে ঢাকাকে চেপে ধরেছে খুলনা। প্রথম ইনিংসে খুলনাকে ২৭৯ রানে গুটিয়ে দিয়ে দিনশেষে মাত্র ২৭ রানে পিছিয়ে খুলনা, বাকি আছে এখনও ৭ উইকেট। এ ম্যাচ না হারলেই মোটামুটি শিরোপা নিশ্চিত হবে খুলনার।
সকালে আগেরদিনের স্কোরের সঙ্গে আর ৬ রান যোগ করেছিল ঢাকা, বাকি থাকা ৩ উইকেটে। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে ৬০ রান করে মইনুলের বলে বোল্ড হয়েছেন শুভাগত, এর আগে ২ উইকেট নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান।
ব্যাটিংয়ে নেমে রবি ও বিজয় মিলে ওপেনিংয়েই তুলেছেন ৮২ রান। ২য় ও ৩য় উইকেটে যথাক্রমে ৩০ ও ১৯ রানের জুটি ছিল খুলনার, এরপর তুষার ও নুরুলের জুটি ঢাকাকে হতাশ করেছে আবার।
দুজনের জুটি অবিচ্ছিন্ন দিনশেষে ১২১ রানে, সেঞ্চুরি থেকে ২৫ রান দূরে তুষার। নুরুল ব্যাটিং করছেন ৫৬ রানে।
****
১ম স্তর, রাজশাহী, ২য় দিনশেষে
রংপুর ১ম ইনিংস ২৭৪ অল-আউট (শুভ ১০৫, আরিফুল ৫৭, দেলোয়ার ৪/৫৯, মোহর ৩/৫৩)
রাজশাহী ১ম ইনিংস ২২৪/৫* (ফরহাদ ৭৫, অভিষেক ৬৭, আরিফুল ৩/৩৭)
রাজশাহীতে লড়াইটা প্রায় সমানে সমান আছে এখনও। রাজশাহী বেশ ভাল অবস্থায় থাকলেও রংপুরের ২৭৪ রানের জবাবে ৩ উইকেটে ২১৪ রান থেকে হুট করেই ৫ উইকেটে ২১৬ রানে পরিণত হয়েছিল তারা। রংপুরের চেয়ে ৫ উইকেট বাকি নিয়ে ৫০ রানে পিছিয়ে আছে এখন রাজশাহী।
সকালে বাকি থাকা ২ উইকেটে রংপুর যোগ করেছিল আর ১১ রান। তানভীর হায়দার ও সাজিদুল ইসলামের উইকেট নিয়েছিলেন মুক্তার আলি।
এরপর তৃতীয় ওভারেই ওপেনার মিজানুর রহমানকে হারিয়ে ফেলেছিল রাজশাহী, ২য় উইকেটে অভিষেক মিত্র ও জুনাইদ সিদ্দিক মিলে তুলেছেন ৫৫ রান। তৃতীয় উইকেটে অভিষেক ও ফরহাদ হোসেন যোগ করেছেন ১৩৩ রান। ৬৭ রান করে আরিফুলের বলে অভিষেক বোল্ড হওয়ায় ভেঙেছে সে জুটি।
৭৫ রান করে আরিফুলের পরের শিকারে পরিণত হয়েছেন ফরহাদও। এরপর শাখির হোসেনকেও ফিরিয়েছেন আরিফুল। ২২ রানে ব্যাটিং করা সাব্বির রহমানের দিনশেষে সঙ্গী মুক্তার আলি।