• অস্ট্রেলিয়ার ইংল্যান্ড সফর ২০২০
  • " />

     

    রোমাঞ্চকর সিরিজ শেষে ক্যারিয়ারসেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ওকস

    রোমাঞ্চকর সিরিজ শেষে ক্যারিয়ারসেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ওকস    

    রোমাঞ্চকর সিরিজশেষে র‍্যাঙ্কিংয়েও বেশ পরিবর্তন এসেছে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড ক্রিকেটারদের। শেষ ম্যাচের তিন সেঞ্চুরিয়ান জনি বেইরস্টো, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও অ্যালেক্স ক্যারির সঙ্গে বোলার ও অলরাউন্ডার র‍্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে উঠে এসেছেন ক্রিস ওকস। 

    ১-১-এ সমতায় থাকা সিরিজের নিষ্পত্তি হয়েছে শেষ ম্যাচের ১০০তম ওভারে গিয়ে। রানতাড়ায় শুরুতেই খেই হারিয়ে ফেলা অস্ট্রেলিয়াকে টেনে নিয়েছিলেন ম্যাক্সওয়েল ও ক্যারি। পাঁচ ধাপ এগিয়ে ২৬ নম্বরে উঠে এসেছেন ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ইনিংস খেলা ম্যাক্সওয়েল, ১১ ধাপ এগিয়ে তার ঠিক পরই আছেন ক্যারি। 

    এর আগে বেইরস্টোর সেঞ্চুরিতে ভাল একটা সংগ্রহ পেয়েছিল ইংল্যান্ড। ইয়র্কশায়ার ব্যাটসম্যান ফিরেছেন শীর্ষ দশে। ২০১৮ সালে ক্যারিয়ারসেরা নয় নম্বরে ছিলেন বেইরস্টো। বেইরস্টোর পর এদিন ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে এগিয়ে নিয়েছিলেন ওকস, ২য় ম্যাচেও মূল্যবান ইনিংস খেলেছিলেন। সব মিলিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের দুইয়ে উঠে এসেছেন তিনি, যেখানে শীর্ষে আছেন আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি।

    এছাড়া সিরিজের ৬ উইকেট নিয়ে বোলারদের র‍্যাঙ্কিংয়ে চারে উঠে এসেছেন তিনি। সিরিজে সর্বোচ্চ ১০ উইকেট নিয়ে ২১ নম্বরে উঠে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনার অ্যাডাম জ্যাম্পা। এরা ছাড়াও প্রায় দুই বছর পর শীর্ষ দশে ফিরেছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার জশ হ্যাজলউড, ১৫ নম্বর থেকে উঠে এসেছেন ৮-এ। 

    শীর্ষ দশে উঠেছেন ইংল্যান্ডের জফরা আর্চারও। ১৮ ধাপ এগিয়ে দশ নম্বরে আছেন তিনি, দ্বিতীয় ম্যাচে সেরার পুরস্কার জেতার সঙ্গে সিরিজে নিয়েছেন ৭ উইকেট। 

    আইসিসির নতুন চালু করা বিশ্বকাপ সুপার লিগের অংশ ছিল এই সিরিজ। নিজেদের প্রথম সিরিজ থেকে ২০ পয়েন্ট পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ৩০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে ইংল্যান্ড, তবে এখন পর্যন্ত এই লিগ শুরু হওয়ার পর থেকে দুটি সিরিজ খেলেছে শুধু তারাই। 

    ২০২৩ বিশ্বকাপে এই লিগের শীর্ষ সাত দলের সঙ্গে আয়োজক ভারত খেলবে সরাসরি। বাকিদের পেরুতে হবে বাছাইপর্ব।