• পাকিস্তানের নিউজিল্যান্ড সফর
  • " />

     

    আইসিসি টেস্ট র‍্যাঙ্কিং : ইতিহাস থেকে ভগ্নাংশ ব্যবধানে নিউজিল্যান্ড, লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়া-ভারতও

    আইসিসি টেস্ট র‍্যাঙ্কিং : ইতিহাস থেকে ভগ্নাংশ ব্যবধানে নিউজিল্যান্ড, লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়া-ভারতও    

    ইতিহাসের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের ব্যবধান এখন কতো? ০.১-এরও কম। আইসিসি টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে তাদের তাসমান প্রতিবেশীর ব্যবধান এমনই। 

    পাকিস্তানের সঙ্গে প্রথম টেস্ট জয়ের পর দ্বিতীয় টেস্টে ড্র করলেই সিরিজ জয়ের কারণে প্রথমবারের মতো র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে যাবে নিউজিল্যান্ড, তবে ভারত বা অস্ট্রেলিয়ারও সুযোগ থাকবে তাদের সিরিজের পর নিউজিল্যান্ডকে টপকে যাওয়ার।  

    সিরিজ ধরে রেটিং পয়েন্ট হিসাব করা হয় বলে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের কারণে বাড়তি পয়েন্টে নিউজিল্যান্ড শীর্ষে উঠবে, তবে অস্ট্রেলিয়া বা ভারতকে অপেক্ষা করতে হবে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি শেষ হওয়া পর্যন্ত। 

    এক্ষেত্রে আছে কয়েকটা দৃশ্যপট। 
     


    দ্বিতীয় টেস্ট ড্র করলে নিউজিল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট হবে ১১৭, আর জিতলে হবে ১১৮। তবে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের মাঝে যে কেউই যদি বাকি দুই টেস্ট জিতে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে, তাহলে তাদের পয়েন্ট হবে যথাক্রমে ১১৯ বা ১২১। ফলে নিউজিল্যান্ডকে টপকে যাবে তারা। অস্ট্রেলিয়ার ক্ষেত্রে সমীকরণটা তুলনামূলক সহজ, ২-১ ব্যবধানে জিতলেই তারা শীর্ষে উঠবে, নিউজিল্যান্ড-পাকিস্তান সিরিজের ফল যাই হোক না কেন। 

    আর নিউজিল্যান্ড যদি পরের টেস্ট ড্র করে, তাহলে ২-১ ব্যবধানের জয় যথেষ্ট হবে ভারতের জন্যও। তবে নিউজিল্যান্ড পরের টেস্ট জিতলে ভারত ২-১ ব্যবধানে জিতলেও রেটিংয়ে পিছিয়ে থাকবে ১১৮.৪-এর বিপরীতে ১১৭.৭ পয়েন্ট নিয়ে। 

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজ যদি ২-২ ব্যবধানে ড্র হয়, তাহলে তাহলে ক্রাইস্টচার্চে হার এড়ালেই র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে যাবে নিউজিল্যান্ড।

    এবং হবে ইতিহাস। আপাতত যে ইতিহাসের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের ব্যবধান ০.১-এরও কম।