বড় জয়ই পেল নর্থ জোন
সেন্ট্রাল জোন-নর্থ জোন, সিলেট
টস- নর্থ জোন (ফিল্ডিং)
সেন্ট্রাল জোন ১ম ইনিংস ১৮৮ (ইরফান ৫৭*, তাসকিন ৩৪, আরিফুল ৪/৫৫, শুভাশীষ ২/৩৭, শফিউল ২/৩৯) ও ২য় ইনিংস ৩৩৬ (রকিবুল ১০৫, তানভীর ৩৮, মোশাররফ ৬১, সোহরাওয়ার্দি ৪/৭১, আরিফুল ৩/৫০, শুভাশীষ ২/৪৮)
নর্থ জোন ৪৫৭/৯ ডিক্লে. (নাজমুল ৪৪, মিজানুর ৬৪, জহুরুল ১৫৮, ধীমান ৯৩, তাসকিন ৪/১২২, মোশাররফ ২/৮৮, শুভাগত ৩/১৩৬) ও ৭০/১ (নাজমুল ৩১*, মিজানুর ২৫, তানভীর ১/১৫)
নর্থ জোন ৯ উইকেটে জয়ী
মোশাররফ হোসেন, মেহরাব হোসেন ও মোহাম্মদ শরিফের ব্যাটিং বাধা পেরিয়ে সিলেটে জয় পেয়েছে নর্থ জোন। ৪র্থ ইনিংসে ৭০ রানের লক্ষ্য তারা পেরিয়ে গেছে ১ উইকেটেই।
আগেরদিন অপরাজিত থাকা সেন্ট্রাল জোনের মোশাররফ ও মেহরাব ৮ম উইকেটে তুললেন ৫০ রান। এরপরই সোহরাওয়ার্দি শুভর বলে ক্যাচ দিলেন মেহরাব, ম্যাচ বাঁচানোর আশাও যেন সে ক্যাচেই মিলিয়ে গেল অনেকখানি। আরেকদিকে ছিলেন মোশাররফ, শরিফকে নিয়ে তার লড়াই স্থায়ী হলো ২৪.১ ওভার। ৬১ রান করে তিনি ক্যাচ দিয়েছেন আরিফুল হকের বলে। শরিফ ১১ নম্বর ব্যাটসম্যান তাসকিনকে নিয়ে টিকেছেন ১ ওভার, তিনিও ক্যাচ দিয়েছেন সোহরাওয়ার্দির বলেই।
নর্থ জোনের ওপেনিং জুটিতে এসেছে ৪৩ রান। মিজানুর রহমানকে ইরফান শুক্কুরের ক্যাচ বানিয়েছেন তানভীর হায়দার। তবে মারমুখি ছিলেন মিজানুর, ২৩ বলে করেছেন ২৫ রান। আরেক ওপেনার নাজমুল হাসান ৩৬ বলে অপরাজিত ৩১ রানে, জুনায়েদ সিদ্দিক ১৪ বলে ১০ রানে। ১২.১ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে নর্থ জোন, রান উঠেছে ৫.৭৫ হারে।
ম্যাচসেরা হয়েছেন জহুরুল ইসলাম।
এ ম্যাচ জয়ে নর্থ জোন পেল ১৮ পয়েন্ট। জয়ের জন্য ১০ পয়েন্ট, ব্যাটিংয়ে ৫ পয়েন্ট বোনাস, বোলিংয়ে বোনাস ৩। সেন্ট্রাল জোন বোলিং বোনাস পেয়েছে ২।