• প্লেয়ার রেটিং
  • " />

     

    প্লেয়ার রেটিং: ব্রাজিল-কোস্টারিকা

    প্লেয়ার রেটিং: ব্রাজিল-কোস্টারিকা    

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ব্রাজিল-কোস্টারিকা ম্যাচে কে কেমন করলেন... 

    ব্রাজিল

    এলিসন

    ৬/১০

    বলতে গেলে তেমন কিছুই করতে হয়নি ব্রাজিল গোলরক্ষককে। বরং সুইপার-কিপারের ভূমিকায় আজ ভালোই করেছেন।

     

    মিরান্ডা

    ৮/১০

    কখনোই খুব একটা নড়বড়ে মনে হয়নি। প্রথমার্ধে ওয়ান অন ওয়ানে দারুণ একটা ট্যাকল করেছেন, হেড করে ক্লিয়ারও করেছেন।

     

    থিয়াগো সিলভা

    ৭/১০

    অধিনায়কের মতোই খেলেছেন আজ, রক্ষণে মিরান্ডার সাথে জুটিটা জমেও গেছে বেশ। দ্বিতীয়ার্ধে করতে হয়নি তেমন কিছু।

     

    ফ্যাগনার

    ৬/১০

    বিশ্বকাপ অভিষেকের স্নায়ুচাপ থেকেই কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলছিলেন শুরুতে। ওপরে ওভারল্যাপও করেননি, এক দুবার বলও হারিয়ে ফেলেছিলেন। তবে রক্ষণে ভুল করেননি তেমন।

     

    মার্সেলো

    ৮/১০

    ঠিক তাঁর মতোই খেলেছেন। প্রথমার্ধে ওভারল্যাপ করতে গিয়ে বল হারিয়ে ফেলেছিলেন কিছুটা, তবে নিজের উইং প্লের ঝলক দেখিয়েছেন দ্বিতীয়ার্ধে। কৌতিনহোর গোলের উৎস থেকে বাঁ দিক থেকে আসা তাঁর ক্রসই। কৌতিনহো ও নেইমারের পর সবচেয়ে বেশি শট ছিল তাঁর।

     

    কাসেমিরো

    ৭.৫/১০

    দূর থেকে শট নিয়েছিলেন দুইটি। পলিনহো উঠে আসার পর মধ্যমাঠের লাগামও ছিল তাঁর হাতে। বলতে গেলে মধ্যমাঠ চষে ফেলেছেন একাই।

     

    পাউলিনহো

    ৬/১০

    বক্স টু বক্স ভূমিকায় তাঁর কাছ থেকে যেটা চাওয়া ছিল, খুব একটা পূরণ করতে পারেননি। দ্বিতীয়ার্ধে তাঁকে উঠিয়ে আনার পর আরও ধার বেড়েছে আক্রমণে।

     

    কৌতিনহো

    ৯/১০

    আরও একবার ব্রাজিলের ম্যাচসেরা। মিডফিল্ডার হয়েও ব্রাজিলের সর্বশেষ তিনটি গোলই করেছেন, আজ জয়ও এনে দিয়েছেন। ছয়টি শটও নিয়েছেন, ছয়টি সুযোগও সৃষ্টি করেছেন।

     

    উইলিয়ান

    ৫/১০

    সেভাবে সুবিধা করতে পারেননি প্রথমার্ধে, বেশ কয়েক বার বল হারিয়েছেন। তাঁকে উঠিয়ে আনার পর ব্রাজিল অনেকটাই বদলে গেছে।

     

    নেইমার

    ৪/১০

    তাঁকে ছাড়া ব্রাজিল ভালো খেলতে পারে, আজ সেটা আরও একবার দেখিয়েছেন। পেনাল্টি বক্সে পড়ে যাওয়া, বার বার ফাউল আদায় করতে গিয়ে খেলার গতি কমিয়েছেন অনেকটা।

     

    গ্যাব্রিয়েল হেসুস

    ৭/১০

    ভাগ্য পক্ষে না থাকলে একটা গোল পেতেই পারতেন। তবে শেষ মুহূর্তে তাঁর পা ছোঁয়ানো বল থেকেই গোল করেছেন কৌতিনহো।

     

    বদলি  

    ডগলাস কস্তা

    ৮/ ১০

    বাঁ প্রান্তে দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে দারুণ খেলেছেন। তিনটি পাস দিয়েছেন, শেষ মুহূর্তে নেইমারকে দিয়ে গোলও করিয়েছেন।

     

    রবার্তো ফিরমিনো

    ৮/১০

    আরও একবার কেন তাঁকে প্রথম একাদশে নেওয়া উচিত, সেই দাবিটা জানান দিয়েছেন জোরেশোরে।



     

     

     

    কোস্টারিকা

     

    কেইলর নাভাস

    ৯/১০

    আরও একবার দেখিয়েছেন, কেন তিনি পর পর তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী দলের গোলরক্ষক। নেইমারের যে শট ঠেকিয়ে দিয়েছেন, এখন পর্যন্ত সম্ভবত টুর্নামেন্টের সেরা সেভ ।

    জনি আকোস্তা

    ৬.৫/১০

    নিজের কাজটা করেছেন ঠিকঠাক, তবে শেষ দিকে মনযোগ হারিয়েছিলেন।

     

    ক্রিস্টিয়ান গাম্বোয়া

    ৭/১০

    একটা ভুল থেকে নেইমার প্রায় সুযোগ নিয়েই ফেলেছিলেন, এ ছাড়া পুরো ম্যাচে ছিলেন দুর্দান্ত।

     

    জিয়ানকার্লো গনজালেজ

    ৬.৫/১০

    শেষ মুহূর্তের গোল ছাড়া রক্ষণে নিজের কাজটা করতে পেরেছেন ঠিকমতোই।

     

    অস্কার ডুয়ার্টে

    ৭.৫/১০

    শেষ দুই গোল ছাড়া দুর্দান্ত ছিলেন, ব্রাজিলের আক্রমণ ঠেকিয়ে দিচ্ছিলেন বার বার। 

     

    ব্রায়ান ওভিয়েদো

    ৭/১০

    নিজের অভিজ্ঞতাটা আজ দেখিয়েছেন আরও একবার, প্রথমার্ধে ডান প্রান্তে উইলিয়ানকে ঠিকঠাক খেলতেই দেননি।

     

    সেলসো বোর্হেস

    ৬.৫/১০

    মধ্যমাঠে নিজের কাজটা করেছেন ভালোভাবেই, তবে দ্বিতীয়ার্ধে তেমন কিছু করতে পারেননি।

     

    ডেভিড গুজমান

    ৭/১০

    মধ্যমাঠে দারুণ খেলেছেন, জায়গা ছেড়ে দেননি এক ইঞ্চিও।

     

    ইয়োহান ভেনেগাস

    ৬/১০

    আক্রমণে নিজের কাজটা করতে না পারলেও ট্র্যাক ব্যাক করেছেন সময়মতো। 

     

    ব্রায়ান রুইজ

    ৭/ ১০

    যতটুকু সুযোগ পেয়েছেন, ব্রাজিলের রক্ষণকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে পেরেছিলেন। যদিও সুযোগ পাননি খুব একটা।

     

    মারকো উরেনা

    ৬/১০

    সেভাবে কোনো সুযোগই পাননি।