• বাংলাদেশের ভারত সফর
  • " />

     

    র‍্যাঙ্কিংয়ে এগুলেন মুশফিক-রাহী-লিটন

    র‍্যাঙ্কিংয়ে এগুলেন মুশফিক-রাহী-লিটন    

    ইন্দোর টেস্ট থেকে শুন্য হাতেই ফিরছে বাংলাদেশ, তিন দিনেই যে হেরে গেছে টেস্ট।  যদি সামান্য কিছু প্রাপ্তি এসেছে, সেটা এসেছে মুশফিকুর রহিম আর আবু জায়েদের কাছ থেকে। ব্যাটিং আর বোলিংয়ে কিছুটা লড়াইয়ের ছাপ রেখেছেন এই দুজন। সেটার জন্য র‍্যাঙ্কিংয়েও পুরস্কার পেয়েছেন তারা। ইন্দোর টেস্ট শেষে এগিয়েছেন দুজনই, উন্নতি হয়েছে লিটন দাসেরও।

    ইন্দোর টেস্টে ভারতের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি বাংলাদেশ। দুই ইনিংসেই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান এসেছে মুশফিকের ব্যাট হাতে। ভারতের মাটিতে তার রেকর্ডটা এখন পর্যন্ত দুর্দান্তই। এই টেস্টের পর ৩৫ থেকে পাঁচ ধাপ এগিয়ে টেস্ট ব্যাটসম্যানদের তালিকার ৩০ নম্বরে উঠে এসেছেন মুশফিক।  গত বছর মিরপুরে ডাবল সেঞ্চুরির পর ১৮ নম্বরে উঠে এসেছিলেন, টেস্টে সেটিই তার সর্বোচ্চ র‍্যাংকিং। রাহী চার উইকেট নিয়েছেন বল হাতে, বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে একমাত্র তিনিই ভোগাতে পেরেছেন ভারতকে। ১৮ ধাপ এগিয়ে বোলারদের তালিকায় ৬২ নম্বরে উঠে এসেছেন। অভিষেকের পর এটাই তার সেরা র‍্যাঙ্কিং, গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের পর উঠে এসেছিলেন ৬৯ নম্বরে। খুব ভালো করতে না পারলেও লিটন দাসও এগিয়েছেন কিছুটা, ৯২ থেকে উঠে এসেছেন ৮৬ নম্বরে।

    অন্যদিকে দারুণ ব্যাটিং ও বোলিংয়ের পুরস্কার পেয়েছেন ভারতের মায়াংক আগারওয়াল ও মোহাম্মদ শামি, দুজনেই আছেন ক্যারিয়ার সেরা অবস্থানে। ডাবল সেঞ্চুরির জন্য ১১ নম্বরে উঠে এসেছেন আগারওয়াল। ৮ টেস্ট শেষে ৬৯১ রেটিং পয়েন্ট হয়েছে তার। ৮ টেস্ট শেষে এর চেয়ে বেশি রেটিং পয়েন্ট ছিল শুধু  ডন ব্র্যাডম্যান, সুনীল গাভাস্কার, এভারটন উইকস, জর্জ হেডলি, ফ্রাঙ্ক ওরেল, হার্বাট সাটক্লিফ ও মার্ক টেলরের। শামি দুই ইনিংস মিলে ৭ উইকেট নেওয়ার জন্য বোলারদের তালিকায় ৮ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৭ নম্বরে।