• বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা
  • " />

     

    দুইয়ে নেমে গেলেন সাকিব, এগিয়েছেন মুশফিক-রুবেল

    দুইয়ে নেমে গেলেন সাকিব, এগিয়েছেন মুশফিক-রুবেল    

    টেস্টের পর বাংলাদশ দুঃসময় যাচ্ছে ওয়ানডেতেও। র‍্যাঙ্কিংয়েও পড়েছে তার ছাপ, সাকিব আল হাসানকে খোয়াতে হয়েছে ওয়ানডের শীর্ষস্থান। একমাত্র মুশফিকুর রহিম আর রুবেল হোসেনেরই বলার মতো যা একটু উন্নতি হয়েছে। অন্যদিকে, এবি ডি ভিলিয়ার্স ও হাসান আলী উঠে এসেছেন ওয়ানডের ব্যাটিং-বোলিংয়ের শীর্ষস্থানে। আর ভারতকে টপকে শীর্ষে উঠে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।  

    আরব আমিরাতে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে পাকিস্তান, আর বাংলাদেশ দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে পিছিয়ে আছে ২-০ ব্যবধানে। সাকিবকে টপকে ওয়ানডেতে শীর্ষে চলে এসেছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ২০১৩ সালে প্রথম বারের মতো শীর্ষে উঠেছিলেন হাফিজ, পরের বছরেই সাকিব তাঁকে সরিয়ে দেন। এরপর আরও বেশ কয়েকবার শীর্ষে উঠেছেন হাফিজ, তবে গত বেশ কিছু দিন ধরে তা ছিল সাকিবের দখলে। তবে এর মধ্যেই বোলিং অ্যাকশনের জন্য অভিযুক্ত হয়েছেন হাফিজ, সাকিবের আবার শীর্ষে ওঠা খুব শিগগিরই হতে পারে।

    দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে প্রথম ম্যাচে পেয়েছিলেন সেঞ্চুরি, পরের ম্যাচ করেছেন ফিফটি। পাঁচ ধাপ এগিয়ে ১৮ নম্বরে উঠে এসেছে মুশফিক। অবশ্য এটাই তাঁর ওয়ানডেতে ক্যারিয়ার সেরা অবস্তান নয়, দুই বছর আগে উঠে এসেছিলেন ১৫ নম্বরে। অন্যদিকে শেষ ওয়ানডেতে চার উইকেট নিয়ে সাত ধাপ এগিয়ে ৬১ নম্বরে উঠে এসেছেন রুবেল হোসেন।

    বাংলাদেশের সঙ্গে সিরিজের আগে ওয়ানডে ব্যাটিংয়ের তিন নম্বরে ছিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ১৭৬ রানের ওই বিস্ফোরক ইনিংসের পর বিরাট কোহলি ও ডেভিড ওয়ার্নারকে টপকে তিন থেকে উঠে এসেছে একে। তিন ধাপ এগিয়ে পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছেন কুইন্টন ডি কক, হাশিম আমলা দুই ধাপ এগিয়ে আছেন নয়ে।

    বোলারদের মধ্যে শ্রীলকার সঙ্গে তিন ম্যাচে নয় উইকেট নিয়ে ছয় ধাপ এগিয়ে একে উঠে এসেছেন পাকিস্তানের হাসান আলী। দুইয়ে ঠেলে দিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার লেগ স্পিনার ইমরান তাহিরকে। আর দুই ম্যাচ জিতে ভারতকে ভগ্নাংশের ব্যবধানে টপকে এক নম্বরে উঠে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশ আগের মতোই আছে সাতে, আট নম্বরে থাকা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ব্যবধান আরও বেড়েছে।