সাদমান-জহুরুলে তিন দিনেই জিতে গেল বিসিবি একাদশ
ডক্টর কে থিম্মাপ্পিয়া মেমোরিয়াল টুর্নামেন্ট
এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, বেঙ্গালুরু
কেএসসিএ একাদশ ১ম ইনিংস ৭৯ অল-আউট ও ২য় ইনিংস ৩৪০ অলআউট
বিসিবি একাদশ ১ম ইনিংস ৩৩৪ অল-আউট ও ৮৫/০
ফলঃ বিসিবি একাদশ ১০ উইকেটে জয়ী
দ্বিতীয় দিন শেষেই ম্যাচের ড্রাইভিং সিটে বসে গিয়েছিল বিসিবি একাদশ। দ্বিতীয় দিন শেষেই কর্ণাটকের স্থানীয় কেএসসিএ সেক্রেটারি একাদশ পিছিয়ে ছিল ১৫৫ রানে। তৃতীয় দিনে অবশ্য একটু প্রতিরোধ গড়তে পেরেছে স্থানীয় দল, অলআউট হওয়ার আগে করতে পেরেছে ৩৪০ রান। তাতেও অবশ্য মাত্র ৮৬ রানের লক্ষ্য পেয়েছে বাংলাদেশ, সেটা ২৪.১ ওভারেই কোনো উইকেট না হারিয়ে টপকে গেছে বিসিবি একাদশ।
দ্বিতীয় দিন শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান তুলেছিল কেএসসিএ একাদশ। তৃতীয় দিন সকালে যোগ করেছে আরও ৬৫ রান, এরপর নাগা ভারতকে বোল্ড করেছেন আরিফুল হক। অভিনব মজুমদার অবশ্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন, সেঞ্চুরিও পেয়ে গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত ১১৭ রান করে শহীদুল ইসলামের বলে ক্যাচ দিয়েছেন উইকেটের পেছনে। ২৩৫ রানে তখন ৫ উইকেট হারিয়েছে কেএসসিএ একাদশ।
এরপর অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে স্থানীয় দল। ৪৫৫ রান করার পর প্রাভিন দুবেকে বোল্ড করেন আরিফুল, ৫৯ রান করে ব্জয় নগর ফিরে যান এবাদতের বলে। এরপর বাঁহাতি স্পিনে এসে ভেলকি দেখিয়েছেন অধিনায়ক মুমিনুল। তিন ওভারের মধ্যে তুলে নিয়েছেন ২ উইকেট, আর সানজামুল শেষ উইকেট নিয়ে কেএসস্যার শেষ উইকেটও তুলে নিয়েছেন। ৮৫.২ ওভারে অলআউট হয়ে গেছে ৩৪০ রানে। দুই ইনিংস মিলে ৭ উইকেট পেয়েছেন শহীদুল, এবাদত ও আরিফুল দুই ইনিংস মিলে পেয়েছেন পাঁচটি করে উইকেট।
সেই রান তাড়া করে জেতার জন্য ২৪.১ ওভারের বেশি খেলতে হয়নি বিসিবি একাদশকে। ৬০ বলে ৫২ রান করে অপরাজিত ছিলেন সাদমান ইসলাম, অন্য ওপেনার জহুরুল ইসলাম মাঠ ছেড়েছেন ৮৫ বলে ৩২ রান করে।