চোটের কারণে বদলি ক্রিকেটারের সুযোগ চান মিকি আর্থার
চোটের কারণে ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়া ক্রিকেটারের বদলি চান শ্রীলঙ্কা হেড কোচ মিকি আর্থার। আইসিসির ক্রিকেট কমিটিতে এ ব্যাপারে কথা বলবেন তিনি, যিনি নিজে সেই কমিটির সদস্য। সেঞ্চুরিয়নে বক্সিং ডে টেস্টে একের পর এক চোটের আঘাতে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটারদের দুর্দশার পর এমন বলেছেন তিনি।
টেস্টের প্রথম দিনই মাংসপেশীর চোটে ব্যাটিং থেকে উঠে যেতে হয়েছিল ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে, যার সিরিজই শেষ হয়ে গেছে। এ ম্যাচে শ্রীলঙ্কা পাবে না পেসার কাসুন রাজিথাকেও, কুচঁকির চোটে উঠে গেছেন তিনি।
তৃতীয় দিন শ্রীলঙ্কা দলের চোটের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন লেগস্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, পেসার লাহিরু কুমারাও। দুজনই মাঠ ছেড়ে গিয়েছিলেন। হাসারাঙ্গা ফিরে অবশ্য পেয়েছেন ৪ উইকেট। তবে এদিন শেষবেলায় ব্যাটিংয়ের পর স্ট্রেচার ভ্যানে করে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল দীনেশ চান্ডিমালকে, চতুর্থ দিন ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন তিনি।
“কোভিড বদলির মতো, আইসিসির ক্রিকেট কমিটিতে আমি এ নিয়ে কথা বলব। ভারত আজ তাদের একজন পেসারকে হারিয়ে ফেলেছে (মেলবোর্ন টেস্টে), আমার মনে হয় সময়ের সঙ্গে পেসারদের ক্ষেত্রে সব দলেই এটি হবে। করোনাভাইরাসের সময়ে ওয়ার্কলোড আসলেই বেশি হয়ে যাচ্ছে”, ক্রিকইনফোকে বলেছেন আর্থার।
এখন শুধু কনকাশনের জন্য বদলি ক্রিকেটার নামানো যায়, যিনি ব্যাটিং-বোলিং সবই করতে পারেন।
প্রথম ইনিংসে ডি সিলভার চোট বেশ ভুগিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে, চান্ডিমালের সঙ্গে তার ১২১ রানের জুটি থেমেছে তিনি উঠে যাওয়াতেই। এরপর ৩৯৬ রান করা শ্রীলঙ্কা পড়েছিল ফাফ ডু প্লেসির তোপে। তার ১৯৯ রানের সঙ্গে ডিন এলগারের ৯৫, কেশভ মহারাজ ও এইডেন মার্করামের ফিফটিতে ৬২১ রান তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
চতুর্থ দিন লাঞ্চের আগ পর্যন্ত ৫ উইকেট বাকি রেখে ৮৪ রানে পিছিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা।
প্রিয় প্যাভিলিয়ন পাঠক,
কোভিড-১৯ মহামারি বিশ্বের আরও অনেক কিছুর মতো অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ক্রীড়াঙ্গনকে। পরিবর্তিত এই পরিস্থিতিতে নতুন এক সংকটের মুখোমুখি হয়েছি আমরাও। প্যাভিলিয়নের নিয়মিত পাঠক এবং শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আমাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর। আপনার ছোট বা বড় যেকোনো রকম আর্থিক অনুদান আমাদের এই কঠিন সময়ে মূল্যবান অবদান রাখবে।
ধন্যবাদান্তে,
প্যাভিলিয়ন
- 0 মন্তব্য