• আইপিএল
  • " />

     

    ব্যাটিংয়েও নাইম, বোলিংয়েও নাইম

    ব্যাটিংয়েও নাইম, বোলিংয়েও নাইম    

    সংক্ষিপ্ত স্কোর

    লিজেন্ডস অব রুপগঞ্জ ৩০৫/৫, ৫০ ওভার (মুশফিক ১৩৪, শাহাদাত ২/৫২)

    শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ২৩৭/১০, ৪৬.২ ওভার (জিয়াউর ৪২, নাইম ২/২১)

    ফলঃ রুপগঞ্জ ৬৮ রানে জয়ী 


    প্রথম উইকেট গেল তিন রানেই, প্রথম ওভারেই। নাঈম ইসলাম নামলেন সে ধাক্কা সামাল দিতে। তৃতীয় ওভারে ১৩ রানেই নেই দ্বিতীয় উইকেটও। এবার নামলেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। তিনি যখন আউট হলেন, খেলা হচ্ছে ৪২তম ওভারের, রুপগঞ্জের রান হয়ে গেছে ২৩৮! নিজেদের ধাক্কা সামাল দেয়ার পর উল্টো শেখ জামালকেই বড়সড় ধাক্কা দিয়েছেন নাইম ও মুশফিকুর। দুজনই করেছেন সেঞ্চুরি। লিস্ট এ-তে নাইমের এটি ষষ্ঠ সেঞ্চুরি, মুশফিকের অষ্টম।

     

    নাইম তাঁর ১০৩ রানের ইনিংসে মেরেছেন সাতটি চার, মুশফিক তাঁর ১৩৪ রানের ইনিংসে মেরেছেন নাইমের দ্বিগুণ ১৪টি। ছয় অবশ্য দুজনেরই একটি করে। দুজনের ২৩৫ রানের জুটিই বড় স্কোরের ভিত্তিটা গড়ে দিয়েছিল রুপগঞ্জের, পরে মাশরাফি (১১ বলে ১৭), সাক্সেনা (১৫ বলে ২৩) ও শরীফের (১২ বলে ১৫) ক্যামিওতে ৩০৫ রানে পৌঁছায় রুপগঞ্জ।

     

    ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরির পর বল হাতেও দুই উইকেট নিয়েছেন নাইম। আর শেখ জামালের সর্বোচ্চ স্কোরার জিয়াউরের উইকেটটা নিয়েছেন মাশরাফি। রান তাড়ার পথে কেউই বড় স্কোর গড়তে পারেননি, সঠিক পথটা শুধু খুঁজেই যেতে হয়েছে শেখ জামালকে। ২৩৭ রানেই গুটিয়ে গিয়ে তাই হারতে হয়েছে বড় ব্যবধানেই।

     

    আর ব্যাট-বলে ঝলক দেখিয়েও ম্যাচসেরা হননি নাইম, সেই পুরস্কার গেছে মুশফিকের কাছেই।