• ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ
  • " />

     

    ৯৫ রানেই শেষ গাজী

    ৯৫ রানেই শেষ গাজী    

    গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স-প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাব, ফতুল্লা

    টস- প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাব

    গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স ২১.৪ ওভারে ৯৫ ( মেহেদি ৩৯, নাসুম ৪/১০)

    প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাব ২৪ ওভারে ৯৯/৫ ( সায়েম ৩৬, মাহমুদ ৩১, হায়দার ৩/২৭)

    প্রাইম দোলেশ্বর ৫ উইকেটে জয়ী


     

    মৌসুমের শুরুটা হয়েছিল হার দিয়ে, শেষটাও হলো হার দিয়েই। সুপার লিগে নিজেদের শেষ ম্যাচে প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাবের বিপক্ষে মাত্র ৯৫ রানেই অলআউট হয় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স, দোলেশ্বর ম্যাচ জেতে ৫ উইকেটে।

    ৩২ রানে পড়েছে শেষ ৭ উইকেট। গাজীর ব্যাটিং বিপর্যয় বোঝাতে এই পরিসংখ্যানটিই হয়ত যথেষ্ট। ফতুল্লায় টসে হেরে ব্যাটিং নেমে পঞ্চম বলেই শফিউলের উইকেট হারায় গাজী। মেহেদি হাসান ও মুমিনুল হক ভালোই ব্যাটিং করছিলেন। মুমিনুল ধীর গতিতে খেললেও মেহেদি শুরু থেকেই ছিলেন বেশ আক্রমণাত্মক মুডে।

    বিপর্যয়ের শুরু ৬৩ রানের মাথায় মেহেদি ফিরলে। ৩৩ বলে ৩৯ করা মেহেদিকে ফিরিয়ে ধসের সূচনা করেন সালাউদ্দিন শাকিল। এরপর নাসুম আহমেদের বোলিং তোপে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে গাজীর মিডল অর্ডার। মাত্র ৩ ওভার ৪ বলে ১০ রান দিয়ে নাসুম নেন ৪ উইকেট।

    দুই অংক ছুঁয়েছেন গাজীর মাত্র তিনজন। দলের স্কোর পেরোরে পারেনি একশও। মাত্র ২১ ওভার ৪ বলে ৯৫ রানেই গুটিয়ে যায় গাজীর ইনিংস।

    লক্ষ্য মাত্র ৯৬। তবে প্রাইম দোলেশ্বরের শুরুটা কিন্তু কিছুটা শঙ্কায় ফেলে দিয়েছিল দলকে। ৮ রানের মাঝেই টপ অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যানকে ফেরান গাজীর আবু হায়দার।

    বিপর্যয়টা অবশ্য বেশিদূর এগুতে দেননি ফজলে মাহমুদ ও আবু সায়েম। ফজলের ৩১ ও সায়েমের ৩৬ রানে জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছায় দোলেশ্বর। ২ রানের ব্যবধানে এই দুজন ফিরলেও বাকি কাজটা শেষ করেন শরিফুল্লাহ। ২৬ ওভার বাকি রেখেই জয় পায় দোলেশ্বর।