কক্সবাজারে এক মাঠে মজিদ, অন্য মাঠে সাদিকুরের সেঞ্চুরি
২য় স্তর
২য় দিনশেষে
সিলেট-ঢাকা, কক্সবাজার
সিলেট ১ম ইনিংস ২৩৮ (রাজিন ৬৭, জাকের ৫৫, শাহাদাত ৩/৬৪, সাইফ ২/১৩, মোশাররফ ২/৬২)
ঢাকা ১ম ইনিংস ২৩৬/৪ (মজিদ ১০৪, রকিবুল ৪০, এনামুল ২/৫৩, ইমরান ১/৩০)
আগের দিন রাজিন সালেহ টেনেছিলেন সিলেটকে, তারপর জাকের আলি অপরাজিত থাকলেন ৫৫ রানে। তবে সিলেট আটকে গেল ২৩৮ রানেই, শেষ ৪ উইকেট তারা হারিয়েছে মাত্র ২০ রানের ব্যবধানে। এরপর আব্দুল মজিদের সেঞ্চুরিতে ভাল অবস্থানে ঢাকা, দিনশেষে ৬ উইকেট হাতে তারা পিছিয়ে মাত্র ২ রানে।
মজিদ ২৪ রানের ব্যবধানেই হারিয়েছিলেন ওপেনিং সঙ্গী রনি তালুকদারকে, আর ২৪ রান যোগ করে বিদায় নিয়েছেন সাইফ হাসানও। তৃতীয় উইকেটে রকিবুল হাসানের সঙ্গে মজিদ তুলেছেন ১০১ রান, ৪০ রান করে রকিবুল আউট হলে ভেঙেছে সে জুটি। ১৯৭ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন মজিদ, ১০৪ রানে করে উঠে গেছেন তিনি। তার আগে শুভাগতর সঙ্গে তার জুটিতে উঠেছে ৫১ রান।
ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করলেন সাদিকুর
ঢাকা মেট্রো-চট্টগ্রাম, কক্সবাজার
মেট্রো ১ম ইনিংস ৩২৮ অল-আউট (আইয়ুব ১১০, শরিফুল্লাহ ৪০, নাঈম ৪/৯৮, সাখাওয়াত ৩/১০৫)
চট্টগ্রাম ১ম ইনিংস* ১৯৬/৩ (সাদিকুর ১০০, পিনাক ৭৬, অনিক ২/৩৫)
ঢাকা মেট্রোর ব্যাটিংয়ের দারুণ জবাব দিচ্ছে চট্টগ্রাম। সাদিকুর রহমানের অপরাজিত সেঞ্চুরির সঙ্গে পিনাক ঘোষের ৭৬ রানের ইনিংসে ব্যবধান অনেকখানি কমিয়ে এনেছে চট্টগ্রাম, এখনও তাদের হাতে আছে ৭ উইকেট।
আজ দিনের শুরুতেই ফিরেছেন আগের দিন মেট্রোর সেঞ্চুরিয়ান মার্শাল আইয়ুব। মূলত এরপর মেট্রোকে টেনেছেন শরিফুল্লাহ, সাতে নেমে তিনি করেছেন ৪০। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি আউট হয়েছেন ৪ উইকেট নেওয়া অফস্পিনার নাঈম হাসানের বলে।
চট্টগ্রামের শুরুটা দুর্দান্ত করেছেন দুই ওপেনার- সাদিকুর ও পিনাক। ৪৪.২ ওভারে তারা তুলেছেন ১৪৬ রান। আবু হায়দারের বলে ৭৬ রান করে ক্যাচ দিয়েছেন পিনাক, তবে এখনও অপরাজিত সাদিকুর। প্রথম শ্রেণিতে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি এই বাঁহাতি পূরণ করেছেন ১৮৫ বলে। দিনশেষে তার সঙ্গী হিসেবে আছেন ইয়াসির আলি।