• ইংল্যান্ড-পাকিস্তান সিরিজ
  • " />

     

    সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে, এরপর মাঠে গিয়ে রয়ের সেঞ্চুরি

    সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে, এরপর মাঠে গিয়ে রয়ের সেঞ্চুরি    

    দুপুর ১টায় খেলে শুরু। সকাল ৮.৩০ পর্যন্ত মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে ছিলেন জ্যাসন রয়। ফিরে এসে কিছুক্ষণ ঘুম, এরপর ওয়ার্ম-আপ, এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে সেঞ্চুরি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ট্রেন্টব্রিজে রয়ের সেঞ্চুরিটা শুধু তার ক্যারিয়ারের ৮ম নয়, বেশি আবেগও মেশানো আছে তাই তাতে। 

    রাত ১.৩০-এর দিকে সাত সপ্তাহ বয়সী মেয়ে এভারলিকে নিয়ে হাসপাতালে গিয়েছিলেন রয়। মেয়ের অবস্থা আশঙ্কামুক্ত এখন, তবে ম্যাচের শেষেই আবার ছুটেছেন হাসপাতালে। ট্রেন্টব্রিজের ইনিংসটা খুব আলাদা কিছু না হলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় সেটা ‘স্পেশাল’ বলছেন ইংল্যান্ড ওপেনার। 

    “বেশ কঠিন একটা সময় গেছে, আমার ও আমার পরিবারের জন্য এই ইনিংসটা তাই বিশেষ কিছু। আমার মেয়ে, তাকে রাত ১.৩০-এর দিকে হাসপাতালে নিতে হয়েছিল।

    “সেখানে ৮.৩০ পর্যন্ত ছিলাম, এরপর ফিরে ঘন্টা দুয়েক ঘুমিয়েছি। ওয়ার্ম-আপের ঠিক আগে মাঠে পৌঁছেছি আমি। এটা বেশ আবেগি একটা সেঞ্চুরি ছিল।” 

     

     

    মাত্র ৭৫ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিলেন রয়, শেষ পর্যন্ত করেছেন ৮৯ বলে ১১৪ রান, ১১ চারের সঙ্গে মেরেছেন ৪টি ছয়। তার সেঞ্চুরিতে ভর করেই পাকিস্তানের ৩৪০ রান পেরিয়ে গেছে ইংল্যান্ড, ১ ম্যাচ বাকি থাকতেই জিতে গেছে সিরিজ। 

    সিরিজের শেষ ওয়ানডে ১৯ মে, হেডিংলিতে।