• জাতীয় ক্রিকেট লিগ ২০১৮/১৯
  • " />

     

    নুরুজ্জামানে ভর বরিশালের, ধুঁকছে রংপুর

    নুরুজ্জামানে ভর বরিশালের, ধুঁকছে রংপুর    

    বরিশাল-খুলনা, খুলনা 
    টস- খুলনা (ফিল্ডিং) 
    ১ম দিনশেষে 
    বরিশাল ১ম ইনিংস* ২৬৬/৮ (নুরুজ্জামান ৪৮*, নাফীস ৪১, রাজ্জাক ৩/১০৩, মেহেদি ২/৪৬)


     ৮ম উইকেটে এসে ৬৩ রানের জুটি পেয়েছে বরিশাল, এর আগে জুটি বড় করতে পারেনি তারা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট গেছে, ২ উইকেট বাকি রেখে তাদের দিন শেষ হয়েছে ২৬৬ রানে। ৪৮ রানে অপরাজিত আছেন দিনে বরিশালের সেরা ব্যাটসম্যান নুরুজ্জামান, যিনি নেমেছেন আট নম্বরে। শামসুলের সঙ্গে দিনের সর্বোচ্চ জুটি গড়ার পর দশম ব্যাটসম্যান মনিরের সঙ্গে তার জুটি অবিচ্ছিন্ন ৩৫ রানে।

    বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ৩ উইকেট নিয়েছেন ১০৩ রানে, দুইটি করে নিয়েছেন আল-আমিন ও মেহেদি। আগের ম্যাচে বোলিং নায়ক আফিফ নিয়েছেন একটি। শাহরিয়ার নাফীস ৪১, সোহাগ গাজী ৩৮ রান করলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি কেউই। 

     

    রংপুর-রাজশাহী, রাজশাহী
    টস- রাজশাহী (ফিল্ডিং) 
    রংপুর ১ম ইনিংস ১৫১ অল-আউট (নাঈম ৬০, শুভ ২৯, মোহর ৩/৩৭, ফরহাদ ৩/৩৯) 
    রাজশাহী ১ম ইনিংস* ৯৯/০ (মিজানুর ৫৯*, শান্ত ৩৭*) 


    বোলারদের তোপের পর রাজশাহীর ওপেনাররা উজ্জ্বল ছিলেন দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম দিনে। প্রথম দিন শেষে প্রথম ইনিংসে মাত্র ৫২ রানে পিছিয়ে আছে রাজশাহী, উইকেট সবগুলোই আছে অক্ষত। মিজানুর অপরাজিত ৫৯ রানে, শান্ত ৩৭ রানে। 

    আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন, সেই ফর্মটা টেনে এনে নাঈম ইসলাম করলেন ৬০। তবে রাজশাহী তবুও প্রথম ইনিংসে যেতে পেরেছে ১৫১ রান পর্যন্ত। ফরহাদ রেজা, মোহর শেখ ও শফিকুল ইসলাম মিলে নিয়েছেন ৮ উইকেট। 

    আগের রাউন্ডে না খেললেও এ ম্যাচে খেলছেন লিটন দাস, প্রথম ইনিংসে শফিকুলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে করেছেন ১৭ রান। ৫৭ রানে ৫ উইকেট হারিয়েছিল রংপুর, একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন নাঈম। ৭ম উইকেটে তাকে ভাল সঙ্গ দিয়েছিলেন সোহরাওয়ার্দি শুভ, দুজনের জুটিতে এসেছিল ৬৮ রান। রংপুরের ইনিংসে সর্বোচ্চ জুটি এটিই। সে জুটি ভেঙেছেন দিনে একটি উইকেট নেওয়া তাইজুল ইসলাম। 

    নাঈম এরপরও রংপুরকে টানার চেষ্টা করেছিলেন, তবে নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে শফিকুলের বলে কট-বিহাইন্ড হওয়ার পর আর এক রান তুলেছে রংপুর।