আরাফাত সানির ৭ উইকেট, সাদিকুরের সেঞ্চুরি
ঢাকা-ঢাকা মেট্রো, ফতুল্লা
টস- মেট্রো (ফিল্ডিং)
ঢাকা ১ম ইনিংস ২০৬ অল-আউট (তাইবুর ৮৮, রনি ৩০, আরাফাত সানি ৭/৫৭)
ঢাকা মেট্রো ১ম ইনিংস* ২৬/০
আগের রাউন্ডে জয় পেয়েছিল এই দুই দল। এবার মুখোমুখি তারা। প্রথম দিনে আরাফাত সানির বোলিং তোপে পড়ে ২০৬ রানে অল-আউট হয়ে গেছে ঢাকা। ৫৭ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। দিনশেষে মেট্রোর দুই ওপেনারই আছেন অপরাজিত।
৭৪ রানে ৫ উইকেট পড়েছিল ঢাকার, এর মাঝে ৪ উইকেটই নিয়েছেন আরাফাত সানি। ঢাকার সে ধস সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ছয়ে নামা তাইবুর রহমান। তার ৮৮ রানের ইনিংসেই ২০০ পেরিয়েছে ঢাকা। নাদিফ চৌধুরির উইকেট দিয়ে পাঁচ উইকেট পূরণ করা সানি পরে নিয়েছেন আরও ২ উইকেট।
প্রায় তিন বছর পর প্রথম শ্রেণিতে ৫ উইকেট পেলেন সানি, ইনিংসে ৭ উইকেট নিলেন তৃতীয়বার। আর ক্যারিয়ারে এটি তার ১৮তম ৫ উইকেট।
চট্টগ্রাম-সিলেট, কক্সবাজার
টস- চট্টগ্রাম (ব্যাটিং)
চট্টগ্রাম ১ম ইনিংস ২৮২/৯ (সাদিকুর ১০৬, ইয়াসির ৮৪, শাহনূর ৩/৫৮, নাবিল ২/৩৬)
অন্য ম্যাচের মতো বোলাররা দাপট দেখিয়েছেন এখানেও। সাদিকুর রহমানের সেঞ্চুরি, ইয়াসির আলির ৮৪ রানের ইনিংসে ২৮২ রান তুললেও দিনশেষে ৯ উইকেট হারিয়েছে চট্টগ্রাম।
তৃতীয় উইকেটে সাদিকুর ও ইয়াসিরের জুটিতে এসেছে ১৩৭ রান, তবে চট্টগ্রামের পরের ব্যাটসম্যানরা কাজে লাগাতে পারেননি সেটা। ১০৬ রান করে দিনে সিলেটের সেরা বোলার শাহানূরের বলে বোল্ড হয়েছেন সাদিকুর। ১৬ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেছেন ইয়াসির, নাবিলের বলে ক্যাচ দেওয়ার আগে।
তার আগেই চট্টগ্রামের ইনিংসের ধস শুরু হয়ে গেছে, ৪১ রানে তারা হারিয়েছে ৭ উইকেট। শাহানূর নিয়েছেন ৩ উইকেট, জোড়া উইকেট নিয়েছেন নাবিল সামাদ ও আবু জায়েদ।
চট্টগ্রামের শেষ ভরসা হয়ে আছেন ২০ রানে অপরাজিত সাইফউদ্দিন। এখান থেকে আর কতোদূর যাবে তারা, সেটাও নির্ভর করছে অনেকাংশেই তার ওপর।