• জাতীয় ক্রিকেট লিগ ২০১৮/১৯
  • " />

     

    কক্সবাজার, রাজশাহীতেও বোলারদের আধিপত্য

    কক্সবাজার, রাজশাহীতেও বোলারদের আধিপত্য    

    ২য় স্তর 

    ঢাকা-চট্টগ্রাম, কক্সবাজার
    টস- ঢাকা (ব্যাটিং) 
    ১ম দিনশেষে
    ঢাকা ১ম ইনিংস ২৮৮ (মজিদ ৭২, শুভাগত ৫২, নাঈম ৮/১০৮) 
    চট্টগ্রাম ১ম ইনিংসে ২২৩/৮ (ইয়াসির ৬০, সাজ্জাদ ৪৬, অংকন ৪০, মোশাররফ ২/৫১, সাইফ ১/৯) 
    চট্টগ্রাম ১ম ইনিংসে ২ উইকেট নিয়ে ৬৫ রানে পিছিয়ে 


    ঢাকাকে ২৮৮ রানে বেঁধে ফেলার পর নিজেদের ব্যাটিং ইনিংসেও চাপে পড়েছে চট্টগ্রাম, ঢাকার সমন্বিত বোলিং আক্রমণের তোপে। 

    চারে নামা ইয়াসির আলি করেছেন ৬০, ছয়ে নেমে অংকন করেছেন ৪০ আর এরপর নামা সাজ্জাদের রান ৪৬। চতুর্থ উইকেটে ৪৩ ও ৬ষ্ঠ উইকেটে ৭৫ রানের জুটিতে মোটামুটি ঠিক পথেই ছিল চট্টগ্রাম। তবে বাকি জুটিগুলো বড় হয়নি, নিয়মিত উইকেট হারিয়ে তারা পড়েছে চাপে। 

    সাতজন বোলার ব্যবহার করেছে ঢাকা, উইকেট পেয়েছেন ছয়জনই। বোলিংয়ে চট্টগ্রামের নায়ক নাঈম হাসানের সঙ্গে দিনশেষে অপরাজিত আছেন সাখাওয়াত হোসেন। 


    ঢাকা মেট্রো-সিলেট, রাজশাহী 
    টস- মেট্রো (ফিল্ডিং)
    ২য় দিনশেষে 
    সিলেট ১ম ইনিংস ৩১২ (শানাজ ৬০, শাহানূর ৫৪, জাকির ৫০, আসিফ ২/৪৩, অনিক ২/৬১, সানি ২/৬৩) 
    মেট্রো ১ম ইনিংস* ২৬৭/৮ (মার্শাল ৭৪, শামসুর ৬৩, খালেদ ৪/৬৯)
    মেট্রো ১ম ইনিংসে ৩ উইকেট নিয়ে ৪৫ রানে পিছিয়ে 


    অন্য ম্যাচগুলোর মতো এ ম্যাচেও ইনিংস বড় করার ইঙ্গিত দিয়েও করতে পারেননি দুইজন- মার্শাল আইয়ুব ও শামসুর রহমান। দ্বিতীয় দিনশেষে ২ উইকেট বাকি রেখে এখনও তাই ৪৫ রানে পিছিয়ে আছে ঢাকা মেট্রো। 

    ৪৫ রানে ২ উইকেট হারানোর পর ৩য় উইকেটে আইয়ুব ও শামসুর মিলে যোগ করেছেন ১০৪ রান। এরপরই নিয়মিত উইকেট হারাতে শুরু করেছে তারা। ৭৪ রান করে খালেদ আহমেদের বলে ক্যাচ দিয়েছেন মার্শাল, আর ৬৩ রান করে এনামুল হক জুনিয়রের শিকার শামসুর। 

    ৬৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে দিনের সেরা বোলার খালেদ, শাহানূর ২ উইকেট নিয়েছেন ৪১ রানে। 

    এর আগে ১ উইকেট বাকি রেখে দিন শুরু করা সিলেট এদিন যোগ করেছে আরও ২০ রান। শেষ পর্যন্ত প্রথম ইনিংসে লিডের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে এই রানও।