• জাতীয় ক্রিকেট লিগ ২০১৮/১৯
  • " />

     

    জাতীয় লিগে শেষদিনে রোমাঞ্চের অপেক্ষা

    জাতীয় লিগে শেষদিনে রোমাঞ্চের অপেক্ষা    

    ১ম স্তর

    খুলনা-রাজশাহী, খুলনা 
    টস- খুলনা (ব্যাটিং) 
    ৩য় দিনশেষে
    খুলনা ১ম ইনিংস ৩০৯ (তুষার ৭১, সৌম্য ৬৬, এনামুল ৫৬, শফিউল ৩/৬১, রেজা ৩/৫৪, সানজামুল ৩/৭৩)
    রাজশাহী ১ম ইনিংস* ৪১৮/৯ (সাব্বির ৯৯, সানজামুল ৬৪, ফরহাদ ৫৬, মুক্তার ৪৭, মইনুল ২/৬৩, আল-আমিন ২/৭৭) 
    রাজশাহী প্রথম ইনিংসে ১ উইকেটে ১০৯ রানে এগিয়ে 


    ৬ষ্ঠ উইকেটে ১১২, ৭ম উইকেটে ৬০- লেট মিডল অর্ডার ও লোয়ার অর্ডারে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে রাজশাহী। রান-আউট হওয়ার আগে সাব্বির রহমান করেছেন ৯৯ রান, যে কোনও ফরম্যাটেই এই প্রথম ৯৯ রানে কাটা পড়লেন তিনি। মুক্তার আলির ৬৪ রানের পর সানজামুলের ৪৭ রানের ইনিংসে লিড ১০০ ছাড়িয়েছে রাজশাহীর। 

     

    রংপুর-বরিশাল, রংপুর 
    টস- বরিশাল (ফিল্ডিং)
    ২য় দিনশেষে  
    রংপুর ১ম ইনিংস ১৪৭ (রাকিন ৪৬, নাঈম ৩৯, সোহাগ ৫/৪০, মনির ২/১১) ও ২য় ইনিংস ২২৯ (মাহমুদুল ৬৭, শুভ ৩৫, মনির ৫/২৪, রাব্বি ২/৩৫) 
    বরিশাল ১ম ইনিংস ১৪৭ (রাফসান ৪০, রাব্বি ২৭, শুভাশীষ ৫/৪৯, রবিউল ২/২৬) ও ২য় ইনিংস* ৭১/৩ 
    জিততে বরিশালের ৭ উইকেটে ১৫৯ রান প্রয়োজন 


    মাহমুদুলের ৬৭, সোহরাওয়ার্দি শুভর ৩৫ রানের পর শেষদিকে ধীমান ঘোষের ৩১ ও সাজিদুল ইসলামের ২৭ রানের দ্বিতীয় ইনিংসে বরিশালকে ২৩০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে রংপুর। আগের দিন ৩ উইকেট নেওয়ার মনির হোসেন এদিন নিয়েছেন আরও ২ উইকেট, ইনিংস শেষ করেছেন মাত্র ২৪ রানে ৫ উইকেট নিয়ে। জয়ের লক্ষ্যে ২২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছিল বরিশাল। আল-আমিন সে চাপ সামাল দিয়েছেন মোটামুটি, ৪৫ বলে ৩৫ রান করে অপরাজিত তিনি। ৫৩ বলে ৯ রান করে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন শামসুল। রংপুরে শেষদিন অপেক্ষা করছিল রোমাঞ্চ নিয়ে। 


    ২য় স্তর 

    ঢাকা-চট্টগ্রাম, কক্সবাজার
    টস- ঢাকা (ব্যাটিং) 
    ৩য় দিনশেষে
    ঢাকা ১ম ইনিংস ২৮৮ (মজিদ ৭২, শুভাগত ৫২, নাঈম ৮/১০৮) ও ২য় ইনিংস ১৫১ (মিলন ৩৯, অনিক ৩৮*, ইরফান ৩/২৮, নাঈম ৩/৩৯)
    চট্টগ্রাম ১ম ইনিংসে ২৩৮ (ইয়াসির ৬০, সাজ্জাদ ৪৬, অংকন ৪০, মোশাররফ ৩/৬৩, তাইবুর ২/৩৮) ও ২য় ইনিংস* ১১৩/২ (মুমিনুল ৬২*, তাসামুল ৪৬*, শাকিল ১/১২) 
    জিততে চট্টগ্রামের ৮ উইকেটে ৮৯ রানের প্রয়োজন 


    কক্সবাজারে একদিনেই পড়েছে ১৪ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে ইরফান হোসেন ও নাঈম হাসানের বোলিং তোপে পড়ে ১৫১ রানে অল-আউট হয়ে গেছে ঢাকা। প্রথম ইনিংসে ৮ উইকেট নেওয়ার পর এবার নাঈম নিয়েছেন ৩ উইকেট, ম্যাচে প্রথমবার ১০ উইকেট পূর্ণ হলো তার। ইরফানও নিয়েছেন ৩ উইকেট, ২৮ রানে। ২০২ রানের লক্ষ্যে ২২ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল চট্টগ্রাম। মুমিনুল-তাসামুলের ব্যাটিংয়ে এরপর দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে তারা। তৃতীয় উইকেটে দুজনের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৯১ রানের। মুমিনুল ৬২ রানে অপরাজিত, তাসামুল ব্যাটিং করছেন ৪৬ রানে। 

     

    ঢাকা মেট্রো-সিলেট, রাজশাহী 
    টস- মেট্রো (ফিল্ডিং)
    ৩য় দিনশেষে 
    সিলেট ১ম ইনিংস ৩১২ (শানাজ ৬০, শাহানূর ৫৪, জাকির ৫০, আসিফ ২/৪৩, অনিক ২/৬১, সানি ২/৬৩) ও ২য় ইনিংস ১৮৪ (এনামুল জুনিয়র ৩৬, অনিক ৫/৫৭)
    মেট্রো ১ম ইনিংস ২০০ (মার্শাল ৭৪, শামসুর ৬৩, খালেদ ৫/৮৫) ও ২য় ইনিংস* ২৮/১ 
    জয়ের জন্য ৯ উইকেটে মেট্রোর ১৬৯ রানে জয়ী 


    দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে সিলেটও। কাজি অনিকের ৫ উইকেটে তারা অল-আউট হয়ে গেছে ১৮৪ রানে। ১৩৭ রানে ৭ উইকেট হারিয়েছিল সিলেট, ৮ম উইকেটে এনামুল জুনিয়র ও আবু জায়েদ তাদেরকে টেনেছেন আরও কিছুদূর। ২য় ইনিংসে শুরুতে উইকেট হারিয়েছে মেট্রোও, তবে ব্যাটসম্যানদের অনুপ্রেরণা হতে পারেন তো তাদের বোলাররাই!