• বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
  • " />

     

    চট্টগ্রামে রেকর্ডের পর রেকর্ড

    চট্টগ্রামে রেকর্ডের পর রেকর্ড    

    ৩৪৯

    বাবর আজমের ৩৬০ রানের রেকর্ডটা অল্পের জন্য হাতছাড়া হয়েছে ইমরুল কায়েসের, ছোঁয়া হয়নি দুইয়ে থাকা বিরাট কোহলির ৩৫৭ রানের রেকর্ডও। তবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩৪৯ রান নিয়ে বাবর-কোহলির পরেই জায়গা করে নেওয়া ইমরুল আরও আগেই ছাড়িয়ে গেছেন তামিম ইকবালকে। বাংলাদেশের হয়ে এর আগের রেকর্ডটি ছিল তামিমের, ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনি করেছিলেন ৩১২ রান।

     

    ইমরুল থেমেছেন ৩৪৯ রানে

     

    ওয়ানডেতে তৃতীয়বারের মতো একই ইনিংসে বাংলাদেশের দুইজন সেঞ্চুরি পেলেন। প্রথমবার ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করেছিলেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম। গত বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এজবাস্টনে সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ পেয়েছিলেন সেঞ্চুরি। 

     

     

    ২২০

    ইনিংসের প্রথম বলেই ফিরেছিলেন লিটন দাস। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে সৌম্য ও ইমরুল যোগ করলেন ২২০ রান, যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের এই উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি। এই বছরেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০৭ রান করেছিলেন তামিম ও সাকিব।

    সৌম্য ও ইমরুলের ২২০ রান ঘরের মাটিতে যে কোনও উইকেটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি রানের জুটিও। এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০১৫ সালে মুশফিক-তামিম করেছিলেন ১৭৮ রান। 

    একই সিরিজ বা টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের হয়ে একাধিক সেঞ্চুরি এর আগে ছিল তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহর। ইমরুল কায়েস ছুঁলেন দুজনকে। ২০১৫ বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহ করেছিলেন দুইটি সেঞ্চুরি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ানও ছিলেন তিনিই। সে বছরই ঘরের মাটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরির পর এ বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজেও সেটা করেছিলেন তামিম।