টিকে থাকলেন সৌম্য-মাহমুদউল্লাহ
হ্যামিল্টন টেস্ট
৩য় দিন, স্টাম্পস
বাংলাদেশ ২৩৪ ও ২য় ইনিংস ১৭৪/৪* (তামিম ৭৪, সৌম্য ৩৯*, বোল্ট ২/৫৩) এবং নিউজিল্যান্ড ৭১৫/৬ ডিক্লে. (উইলিয়ামসন ২০০*,ল্যাথাম ১৬১, রাভাল ১৩২; সৌম্য ২/৬৮, মিরাজ ২/২৪৬)
তামিমের উইকেটের পর শেষ পর্যন্ত টিকে থাকলেন সৌম্য ও মাহমুদউল্লাহ। দুজনের জুটিতে উঠেছে ৪৮ রান। তবে আগের দিনের মতোই এ দিনও নিউজিল্যান্ডের। এখনও তারা এগিয়ে ৩০৭ রানে।
রিভিউ-বিতর্ক
হটস্পটে দাগ ছিল, তবে বল তখনও আসেনি ব্যাটের কাছে। স্নিকোতে স্পাইক ছিল, তবে বল ব্যাট পেরিয়ে গেছে ততক্ষণে। শব্দ ছিল অবশ্যই। তবে শব্দ ও ছবির পার্থক্য বাঁচিয়ে দিল মাহমুদউল্লাহকে। নিউজিল্যান্ডের জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি পল রাইফেল, পরে রিভিউতেও অদ্ভুতভাবে বেঁচে গেছেন মাহমুদউল্লাহ।
তামিমকে শর্ট বল : “পালাবি কোথায়?”
শর্ট বল থেকে যেন নিস্তার নেই কোনোভাবেই! তামিম ওয়াগনারের বলে লেগস্টাম্পের বাইরে স্ট্যান্স নিয়েছিলেন, সাউদির বলেও তাই। ওভার দ্য উইকেট থেকে করা সাউদির শর্ট বল ডাক করতে তামিম প্রথমে সরে গিয়েছিলেন লেগস্টাম্প থেকে, এরপর বসে (শুয়ে)ও পড়লেন। তবে ব্যাটটা ছিল উঁচুতে, সাউদির বল তামিমের ব্যাটের পিঠে লেগে উঠেছে খাড়া। এর আগে ওয়াগনারের বলে এর আগে একই স্টাইলে আরেকটি বল লেগেছিল তামিমের ব্যাটের পিঠে, সেটা অবশ্য হয়েছিল চার। প্রথম ইনিংসেও ব্যাটের পিঠে লেগে উঠেছিল, সেবার পড়েছিল নো-ম্যানস ল্যান্ডে।
তামিম করেছেন ৮৬ বলে ৭৪ রান, ৬৪ বলে পূর্ণ করেছিলেন ফিফটি।
তামিমের আগে বোল্টের বলে ব্যাট চালিয়ে ফিরেছিলেন মিঠুন। বল ড্রাইভিং লেংথে ছিল না, খেলতে গিয়েছিলেন তিনি জোরের ওপর।
আলগা মুমিনুল
চার, চার, উইকেট! ফুললেংথের দুই বলে বোল্টকে ফ্লিক করে দুই চার মেরেছিলেন মুমিনুল, এরপরের বলটা বোল্ট করলেন শর্ট অফ আ লেংথে। অফস্টাম্পের বাইরে আলগা শট খেললেন তিনি, স্লিপে রস টেইলরের হাতে ধরা পড়লেন ৮ রান করেই। দ্রুত দুই উইকেটে তাই বাংলাদেশকে চোখ রাঙাচ্ছে আরেকটি ধস!
শর্ট বল : উইকেট
ওয়াগনারের শর্ট বল আর উইকেট- হ্যামিল্টন টেস্টের সবচেয়ে অবধারিত দৃশ্য যেন। তামিমের মতো সাদমানও এর আগ পর্যন্ত ভালই সামলেছিলেন ওয়াগনারের শর্ট বল, তবে আর পারলেন না। অফস্টাম্পের একটু বাইরে থেকে টেনে মারতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারালেন সাদমান, ডিপ স্কয়ার লেগ থেকে ছুটে এসে ক্যাচটা ভাল নিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট। ৮৮ রানের ওপেনিং জুটি ভেঙেছে, সাদমান ফিরেছেন ৭১ বলে ৩৭ রান করে।
নতুন কৌশল
লেগসাইডে বেশ শক্তিশালি ফিল্ডিং, সঙ্গে ক্রমাগত শর্ট বল। নেইল ওয়াগনার বোলিং করছেন প্রথম ইনিংসের মুডেই। তামিম তার বিরুদ্ধেই আশ্রয় নিয়েছেন নতুন কৌশলের, লেগস্টাম্পের বেশ বাইরে স্ট্যান্স নিয়েছেন তিনি, শর্ট বলটা তাই খেলতে পেরেছেন অফসাইডে। রান হয়নি অবশ্য। তামিমের এ কৌশলের বিপরীতে কী করবেন ওয়াগনার?
শুভ লক্ষণ?
প্রথম ইনিংসের দুজনের জুটিতে উঠেছিল ৫৭ রান। সেটার এরই মাঝে ছাড়িয়ে গেছে, তামিম-সাদমানের জুটির শুরুটা তাই হলো দারুণ। এর আগে যে একটি টেস্ট খেলেছিলেন সাদমান, সেটাতে ছিলেন না তামিম। সৌম্য সরকারের সংগে সাদমানের একমাত্র সেই জুটি ছিল ৪২ রানের। দুজনের ব্যাটিং স্টাইলেও আছে দারুণ মিল, তামিমের সঙ্গে সাদমানের ওপেনিং জুটি যাবে কতোদূর?
হ্যামিল্টন টেস্ট
৩য় দিন, চা-বিরতি
বাংলাদেশ ২৩৪ ও ২য় ইনিংস ৫৬/০* এবং নিউজিল্যান্ড ৭১৫/৬ ডিক্লে. (উইলিয়ামসন ২০০*,ল্যাথাম ১৬১, রাভাল ১৩২; সৌম্য ২/৬৮, মিরাজ ২/২৪৬)
৪৮১ রানের বোঝা নিয়ে বাংলাদেশের সামনে শুরুর যে ছোট ধাপটা ছিল চা-বিরতি পর্যন্ত নিরাপদে ব্যাটিং করার, তামিম ইকবাল ও সাদমান ইসলাম সেটা করেছেন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও ফিফটি পেরিয়েছে দুজনের জুটি, বাংলাদেশের ইতিহাসে যা মাত্র ৬ষ্ঠ বার। পাঁচের ওপরে ওভারপ্রতি রান তুলেছেন দুজন মিলে ১১ ওভারে। ২য়, ৭ম (মেইডেন) ও ১১তম (ওয়াগনারের ওভার!) ওভার ছাড়া বাউন্ডারি এসেছে প্রতি ওভারেই- মোট ১০টি, যার মধ্যে একটি ছয়। চতুর্থ ওভারে সাউদিকে দুই চারের সঙ্গে একটি ছয় মেরেছেন তামিম। ওয়াগনার যে এক ওভার করেছেন, তাতে চারটি ছিল শর্ট লেংথের বল, লেগসাইডে ছিল শক্তিশালি ফিল্ডিং। সেগুলো ভালভাবেই সামলেছেন তামিম ও সাদমান। তবে সেই কথাটা বলতে হবে আবারও- সামনে বাকি দীর্ঘ পথ!
উইলিয়ামসনের ডাবল, থামলো নিউজিল্যান্ড
ড্রিংকসের আগে সেটিই ছিল শেষ বল। সে বলে আবু জায়েদকে পুল করে চার মেরে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন কেন উইলিয়ামসন। ঠিক ২০০ রানেই থেমেছেন, নিউজিল্যান্ডও ১ম ইনিংস ঘোষণা করেছে ৭১৫ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৮১ রানের লিডের বোঝা নিয়ে নামবে বাংলাদেশ।
নিউজিল্যান্ডের ইতিহাস!
২০১৪ সালে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৯০ রানের স্কোরটিই ছিল নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ইতিহাসের সর্বোচ্চ। আজ সেটিকে ছাড়িয়ে প্রথমবারের মতো ৭০০ পূর্ণ করলো তারা। স্টিফেন ফ্লেমিংকে ছাড়িয়ে সেডন পার্কে সবচেয়ে বড় ইনিংসও খেলেছেন উইলিয়ামসন (১৯৩*), এর আগে ৩৮ বলে ফিফটি পূর্ণ করেছেন কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম।
তাইজুলকে ছাড়িয়ে মিরাজ
অবশেষে তাইজুলকে ছাড়িয়ে গেলেন মিরাজ! এ ইনিংসে তিনি দিলেন এখন ২২৪ রান। অবশ্য ১৫ রানের ওভারে তিনি পেতে পারতেন ডি গ্র্যান্ডহোমের উইকেট, লং-অনে সহজ ক্যাচ ছেড়েছেন আগেরদিন স্লিপে দারুণ এক ক্যাচ ধরা মোহাম্মদ মিঠুন। ডি গ্র্যান্ডহোম জীবন পেয়েছেন ৩৯ রানে দাঁড়িয়ে।
৪০০ ছাড়িয়ে নিউজিল্যান্ড
লাঞ্চের পর প্রথম বাউন্ডারি মেরেছেন উইলিয়ামসন, দুইটি ছয় মেরেছেন ডি গ্র্যান্ডহোম- খালেদকে ফাইন লেগ দিয়ে, মিরাজকে লং-অন দিয়ে। সে ছয় দিয়ে খরচের খাতায় ২০০ তুলে ফেলছেন মিরাজ, আর নিউজিল্যান্ডের লিড হয়ে গেছে ৪০০। (মনে করিয়ে দেওয়া- টেস্টে নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ স্কোর ৬৯০, উইলিয়ামসনের ২৪২*, ডি গ্র্যান্ডহোমের ১০৫*, এক ইনিংসে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড তাইজুলের- ২১৯ রান)
হ্যামিল্টন টেস্ট
৩য় দিন, লাঞ্চ
বাংলাদেশ ২৩৪ ও নিউজিল্যান্ড ৬০৫/৬* (উইলিয়ামসন ১৬৬*,ল্যাথাম ১৬১, রাভাল ১৩২)
লাঞ্চের ঠিক আগে মেহেদি মিরাজের লেগসাইডের বলে ফ্লিক করতে গিয়ে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েছেন বিজে ওয়াটলিং। নেইল ওয়াগনারের পর এই সেশনে এই উইকেট পেয়েছে বাংলাদেশ। তবে নিউজিল্যান্ড লিডটাকে নিয়ে যাচ্ছে অনেকদূর। এখনই সংখ্যার হিসেবে সেটি ৩৭১, প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের স্কোরের চেয়েও যা ১৩৭ রান বেশি।
এ টেস্টে বাংলাদেশ ব্যাটিং করেছে, সেটা যেন বিস্মৃত এখন। শুরুতে নেইল ওয়াগনারের ঝড়ের আগে-পরে ব্যক্তিগত তিন মাইলফলক ছুঁয়েছেন কেন উইলিয়ামসন- সেঞ্চুরি, ড্যাডি সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ারে ৬০০০ রান।
খরচের লম্বা হাত মিরাজের
এক ইনিংসে নিজের সবচেয়ে বেশি রান খরচের রেকর্ডটা নতুন করে লিখলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ২০১৭ সালে পচেফস্ট্রুমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিনি দিয়েছিলেন ১৭৮ রান, হ্যামিল্টনে এখন পর্যন্ত দিয়েছেন ১৭৯ রান। সান্ত্বনা বলতে, সেবার উইকেটশুন্য থাকলেও এবার নিয়েছেন ১ উইকেট। মিরাজ অবশ্য হুমকিতে ফেলতে পারেন তাইজুল ইসলামের বাংলাদেশ রেকর্ডটাও। গত বছর চট্টগ্রামে এই বাঁহাতি স্পিনার একাই দিয়েছিলেন ২১৯ রান। মিরাজ এ নিয়ে রান-খরচের সেঞ্চুরি গড়লেন ৭ বার, ৩৪ ইনিংসে।
উইলিয়ামসনের ছয় হাজার
স্টিফেন ফ্লেমিং, রস টেইলর ও ব্রেন্ডন ম্যাককালামের পর চতুর্থ নিউজিল্যান্ড ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে ৬ হাজার রান পূর্ণ হলো কেন উইলিয়ামসনের। ৭১ টেস্ট ও ১২৬তম ইনিংসে এ মাইলফলক ছুঁলেন তিনি, ব্রায়ান লারা, ম্যাথু হেইডেন ও ইউনুস খানের সঙ্গে ব্র্যাকেটবন্দী হলেন তা দিয়ে। রেকর্ডটা ওই একজনের- স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান। ১৯৪৮ সালে ভারতের বিপক্ষে মেলবোর্নে এ কীর্তি ছোঁয়ার সময় ‘দ্য ডন’ খেলছিলেন তার ৬৮তম ইনিংস।
বাংলাদেশের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ
হ্যামিল্টন, ২০১০। মার্টিন গাপটিলের ১৮৯ ও ব্রেন্ডন ম্যাককালামের ১৮৫ রানের ইনিংসে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটে ৫৫৩ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছিল নিউজিল্যান্ড। বাংলাদেশের বিপক্ষে সেটিই ছিল তাদের এতদিন সর্বোচ্চ স্কোর। আজ সেটিকে ছাড়িয়ে গেল তারা- জিট রাভাল, টম ল্যাথাম ও কেন উইলিয়ামসনের (এখন পর্যন্ত) সেঞ্চুরিতে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে রেকর্ডটি শ্রীলঙ্কার, ২০১৪ সালে ঢাকায় প্রথম ইনিংসে তারা ইনিংস ঘোষণা করেছিল ৬ উইকেটে ৭৩০ রান তুলে।
উইলিয়ামসন = ‘ক্লাস’
সকালে প্রায় ৫৯ মিনিট কোনও বাউন্ডারি মারেননি কেন উইলিয়ামসন, এ সময়ে গেছেন ৯৩ থেকে ১১১ রান পর্যন্ত। সে খরা তিনি কাটালেন রাহিকে এক ওভারে তিন বাউন্ডারি মেরে। প্রথমটি বিলিয়ে দিয়েছিলেন রাহি- অফস্টাম্পের বাইরের সে বলটাতে শুধু ব্যাট চালিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক। তবে পরের দুইটিতে ছিল তার ‘ক্লাস’ এর পরিচিতি। প্রথমটি প্রায় কোমর-উচ্চতা থেকে ফ্লিক করে মিড-উইকেট দিয়ে, এরপর তিন বল ডট দিয়ে আরেকটি মারলেন ব্যাকফুট পাঞ্চে কাভার দিয়ে।
নো, নাকি নয়?
আগেরদিন এবাদতের ব্যাকফুটের একটা নো-বল দেননি আম্পায়ার পল রাইফেল, ক্রিজের সঙ্গে প্রথমবার সংস্পর্শের সময় তার পেছনে পা ছুঁয়েছিল রিটার্ন-ক্রিজ। আজ একটা নো-বল ডেকেছেন আম্পায়ার নাইজেল লং, তবে এবাদতের পেছনে পায়ের হিল ছিল রিটার্ন ক্রিজের (সামান্য) ওপরে। সেই বলে কোনও উইকেট পেলেও সেটা বিফলে যেত বাংলাদেশের, আইন অনুযায়ী ডিআরএসে বদলানোর সুযোগ নেই নো-বলের সিদ্ধান্ত। আবার গতকাল বিহাইন্ড দ্য স্কয়ারে দুইয়ের বেশি ফিল্ডার থাকায় সেটা নো ডেকেছিলেন লং, যেটার পুরো কাজে লাগিয়ে চার মেরেছিলেন টম ল্যাথাম। লাইনের নো-বলের সিদ্ধান্তটা অন-ফিল্ড আম্পায়ারের কাছ থেকে নিয়ে দিয়ে দেওয়া উচিৎ প্রযুক্তির কাছে?
'আকাশ কতো নীল!'.......
'বুম বুম ওয়াগনার'
এবাদতের প্রথম টেস্ট উইকেট। ক্রস-সিমে অফস্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাট চালিয়ে এজড হওয়ার আগে নিজের সর্বোচ্চ স্কোর ৪৭ রান করেছেন নাইটওয়াচম্যান নেইল ওয়াগনার, মাত্র ৩৫ বলে। এর আগে শর্ট বলে খালেদ-এবাদতের সঙ্গে লড়াইটা বানিয়ে ফেলেছিলেন একপেশে। প্রথম চারটা কাভার ড্রাইভে মেরেছিলেন ওয়াগনার, এরপর থেকে শর্ট বলে মেরেছেন সাতটি বাউন্ডারি, তিনটি ছয়সহ, যার দুইটি স্কয়ার লেগে, আরেকটি মিড-উইকেটে। এবাদতকে এক ওভারে তিন চারের পর খালেদের এক ওভারে মেরেছেন দুই ছয় এক চার।
নিউজিল্যান্ড ৪৮৬/৪, ক্যারিয়ারের ২০তম সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন কেন উইলিয়ামসন। ১৪২ বলে এ সেঞ্চুরি করেছেন তিনি, এ ইনিংসে নিউজিল্যান্ডের প্রথম তিন ব্যাটসম্যানই গেলেন তিন অঙ্ক পর্যন্ত। নিউজিল্যান্ডের লিড ছাড়িয়ে গেছে ২৫০।
হ্যামিল্টন টেস্ট
২য় দিন, স্টাম্পস
বাংলাদেশ ২৩৪ ও নিউজিল্যান্ড ১ম ইনিংস ৪৫১/৪* (ল্যাথাম ১৬১, রাভাল ১৩২, উইলিয়ামসন ৯৩*, সৌম্য ২/৫৭)
নিউজিল্যান্ড ২১৭ রানে এগিয়ে