• চ্যাম্পিয়নস লিগ
  • " />

     

    সংখ্যায় সংখ্যায় : বার্সেলোনার 'অষ্টব্যঞ্জনের' রেকর্ড, বায়ার্নের নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়া

    সংখ্যায় সংখ্যায় : বার্সেলোনার 'অষ্টব্যঞ্জনের' রেকর্ড, বায়ার্নের নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়া    

    এটি এমন একটা ম্যাচ, যা না দেখলে কারোইরই বিশ্বাস হবে না। এটি এমন একটা ম্যাচ, যেটা ঘোর দুঃস্বপ্নেও ভাবেনি বার্সেলোনা। এমন একটা ম্যাচ, যেদিন রেকর্ডবুকে অনেক কিছুই লেখা হয়েছে নতুন করে।

    ১৯৪৬ সালের কোপা দেল রেতে সেভিয়ার বিপক্ষে সর্বশেষ কোনো ম্যাচে আট গোল হজম করেছিল বার্সেলোনা। এরপর থেকে এটি তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পরাজয়, আর সব মিলে বার্সার ইতিহাসের হারের ব্যবধানের দিক দিয়ে ষষ্ঠ। আর ১৯৫১ সালের পর এই প্রথম বার্সা ছয় গোলের ব্যবধানে হারল।

    ২৬

    ফ্লিকের প্রথম ছয় ম্যাচে বায়ার্নের চ্যাম্পিয়নস লিগ গোল। প্রথম ছয় ম্যাচে বায়ার্নের আর কোনো কোচের এত গোলের কীর্তি নেই।

    চ্যাম্পিয়নস লিগে এক ম্যাচে আট গোল খাওয়া পঞ্চম ক্লাব হলো বার্সা, মোনাকো, বেসিকতাস, মালমো আর এগিয়ার পর। তবে নকআউট পর্বে এত বড় ব্যবধানে চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে হারেনি কোনো ক্লাব। 

    ১৪ 

    চ্যাম্পিয়নস লিগে এবার রবার্ট লেভানডফস্কির গোল। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর এক মৌসুমে ১৭ গোলের রেকর্ডের আরেকটু কাছে গেলেন লেভা, সেজন্য আর দুইটি সুযোগ পাবেন সর্বোচ্চ। 

    চ্যাম্পিয়নস লিগে এবার সেমিফাইনালে তিন জার্মান কোচ- বায়ার্নের ফ্লিক, লাইপজিগের নাগেলসমান আর পিএসজির টুখেল। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে তিন জার্মান কোচের জায়গা পাওয়ার ইতিহাস এটাই প্রথম। 

    ১৫৫ 

    সব প্রতিযোগিতা মিলে এবার বায়ার্নের গোল। ছাড়িয়ে গেছে ১৯৭২-৭৩ মৌসুমে করা এক মৌসুমে ১৫২ গোলের রেকর্ড।

    ১৫
    ২০০৪-০৫ মৌসুমের পর প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে থাকবেন না লিওনেল মেসি বা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর কেউ।

    ১৩
    ২০০৬-০৭ মৌসুমের পর প্রথমবারের মতো লা লিগার কোনো ক্লাব ছাড়াই হবে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল।