• চ্যাম্পিয়নস লিগ
  • " />

     

    সংখ্যায় সংখ্যায় ফাইনাল: বায়ার্নের রেকর্ড ভাঙার দিনে নয়্যার-কোমান-ফ্লিকের অর্জন

    সংখ্যায় সংখ্যায় ফাইনাল: বায়ার্নের রেকর্ড ভাঙার দিনে নয়্যার-কোমান-ফ্লিকের অর্জন    

    সবাইকে গুড়িয়ে ফাইনালে উঠেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। সেখানেও পিএসজিকে হারিয়ে জিতেছে এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ, সেই পথে রেকর্ডবুকে লিখেছে অনেক কিছু নতুন করে। 

    ১ 

    প্রথম ক্লাব হিসেবে ইউরোপিয়ান কাপ/চ্যাম্পিয়নস লিগের এক মৌসুমে সবগুলো ম্যাচ জিতল বায়ার্ন।

    দ্বিতীয় ক্লাব হিসেবে দুইবার ট্রেবল জিতল বায়ার্ন। এর আগে বার্সারই শুধু দুইবার এই অর্জন ছিল।

    ৬ 

    ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতে লিভারপুলকে ছুঁয়ে ফেলল বায়ার্ন। সামনে শুধু এসি মিলান (৭) আর রিয়াল মাদ্রিদ (১৩)

    ৭ 

    আরও একটি ক্লাব প্রথম্বার ফাইনালে গিয়ে ব্যর্থ, চ্যাম্পিয়নস লিগে গত সাত বার হয়েছে এমন। সর্বশেষ প্রথম ক্লাব হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল ১৯৯৭ সালে ডর্টমুন্ড।

     

    ৫০০ 

    তৃতীয় ক্লাব হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে ৫০০ গোল হলো বায়ার্নের। এর আগে এই কীর্তি ছিল শুধু বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের। 

    পিটার স্মাইকেল ও ইকার ক্যাসিয়াসের পর তৃতীয় গোলরক্ষক-অধিনায়ক হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলেন নয়্যার

    ৩৪ 

    ৩৪ ম্যাচ পর কোনো চ্যাম্পিয়নস লিগ ম্যাচে গোল করতে পারল না পিএসজি। সর্বশেষ এমন হয়েছিল ২০১৬ সালে ম্যান সিটির বিপক্ষে 

     ৫ 

    বেনজেমা, জিদান, ডেসাইলি, বাসেল বলির পর পঞ্চম ফ্রেঞ্চ হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে গোল পেলেন কোমান।

    ৫৫

    ৫৫ বছরে এসে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলেন ফ্লিক। এর চেয়ে বেশি বয়সে এই লিগ জেতার কীর্তি আছে কোচ হিসেবে শুধু স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন, ইয়ুপ হেইংকেস ও মার্শেইয়ের রিমন্ড গোয়েথালসের।