• চ্যাম্পিয়নস লিগ
  • " />

     

    সংখ্যায় সংখ্যায়ঃ রাশফোর্ডের রেকর্ডভাঙা রাত, মেসির প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি

    সংখ্যায় সংখ্যায়ঃ রাশফোর্ডের রেকর্ডভাঙা রাত, মেসির প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি    

    ১ 

    লাইপজিগের সঙ্গে দ্বিতীয়ার্ধে বদলি হিসেবে নেমে হ্যাটট্রিক করেছেন মার্কাশ রাশফোর্ড। এর আগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোনো খেলোয়াড় চ্যাম্পিয়নস লিগের এক অর্ধে হ্যাটট্রিক করতে পারেননি। সব মিলে ইউনাইটেডের ৬ জনের হ্যাটট্রিক আছে চ্যাম্পিয়নস লিগে, সর্বশেষ সেটি করেছিলেন ২০১৪ সালে রবিন ফন পার্সি। 

     

    ২ 

    দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে ম্যান ইউনাইটেডের হয়ে বদলি হিসেবে নেমে হ্যাটট্রিক করেছেন রাশফোর্ড। আগের কীর্তিটা যার, সেই ওলে গানার সোলশার এখন ইউনাইটেডের ডাগআউটে। ওলের কীর্তিটা ১৯৯৯ সালে, ইংলিশ লিগে নটিংহাম ফরেস্টের বিপক্ষে। 

     

    ২৭ 

    মাঠে নামার পর হ্যাটট্রিক করতে ২৭ মিনিট সময় নিয়েছেন রাশফোর্ড, চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে বদলি হয়ে নেমে যা সবচেয়ে কম সময়ে হ্যাটট্রিক। এর আগের রেকর্ড ছিল কিলিয়ান এমবাপের, তার সময় লেগেছিল ৩৮ মিনিট। 

     

    ১৯ বছর ২৮ দিনে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গোল পেনে ম্যাসন গ্রিনউড। এর চেয়ে কম বয়সে ইউনাইটেডের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে গোল করেছিলেন শুধু ওয়েইন রুনি। 

     

    ৪ 

    এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে দুইটি ইংলিশ ক্লাব একই দিনে অন্তত চার বা তার বেশি গোলে জয় পেল (ম্যান ইউনাইটেড ৫-০ লাইপজিগ, চেলসি ৪-০ ক্রাসনোডার)

     

    ৪ 

    আলাদা চারটি ক্লাবের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে কিপিং করলেন পেপে রেইনা (নাপোলি, লিভারপুল, বার্সেলোনার পর লাৎসিও)। শুধু মরগান ডে সাঙ্কটিস পাঁচটি আলাদা ক্লাবের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে কিপিং করেছিলেন (সেভিয়া, নাপোলি, মোনাকো, উদিনেসে ও রোমা)। 

     

    কাল একদিনে ৭টি পেনাল্টি হয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে। সর্বশেষ সেই ২০১৪ সালে এক দিনে এতগুলো পেনাল্টি দেখেছিল চ্যাম্পিয়নস লিগ। 

     

    টানা ৭ ম্যাচ ওপেন প্লেতে গোল পেলেন না মেসি। ক্যারিয়ারে আর কখনোই মৌসুমের প্রথম সাত ম্যাচে এই অভিজ্ঞতা হয়নি তার।

     

    ৬/৫ 

    জুভেন্টাসের বিপক্ষে বার্সার হয়ে সবচেয়ে বেশি টেক অন (৬টি) ও সবচেয়ে বেশি সুযোগ তৈরি করেছেন (৫টি)। 

     

    ৩৫ 

    চ্যাম্পিয়নস লিগে মেসির মোট অ্যাসিস্ট, মেসির অভিষেকের পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ৩৫ অ্যাসিস্ট আছে শুধু ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর। 

     

    রোনালদো করোনাভাইরাসের জন্য ছিটকে যাওয়ার পর চার ম্যাচ খেলে মাত্র একটিতে জয় পেয়েছে জুভেন্টাস।