অলি বার বার ফিরে আসে
না, কোনো বোমা হামলা নয়। আবার সমবেত কোনো বুকডনও চলছে না। আমলা-ডি কক-লাকমলদের এভাবে শুয়ে পড়ার কারণটা অন্য কিছু। মাঠে মৌমাছি ঢুকে পড়ার কারণে আত্মরক্ষার জন্য এরকম করতে হয়েছে তাদের।
ডারহামে শ্রীলংকা-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচের ৪৮তম ওভারের খেলা চলছে তখন। হঠাৎ টিভিতে দেখা গেল, মাঠে শুয়ে পড়েছেন মরিস। একটু পর আম্পায়ারসহ বাকি বেশির ভাগ ক্রিকেটারকেও একই কাজ করতে হলো। এক ঝাঁক মৌমাছি ঢুকে পড়েছে মাঠে, দাঁড়িয়ে থেকে তো তাদের আক্রমণের শিকার হওয়া যায় না! অবশ্য মিনিট কয়েকের বেশি বন্ধ থাকেনি খেলা। অবশ্য শুরু না হলেই বোধ হয় ভালো হতো শ্রীলংকার জন্য।
ক্রিকেট মাঠে মৌমাছির কারণে খেলা বন্ধ থাকা নতুন কিছু নয়। ২০১৭ সালে জোহানেসবার্গে শ্রীলংকা-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচেই এমন হয়েছিল। সেবার অবশ্য বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ ছিল খেলা, মাঠ ছেড়েও বেরিয়ে যেতে হয়েছিল সবাইকে। এবার আর অতটা বেরসিক হয়নি মৌমাছিরা!