• ক্রিকেট, অন্যান্য
  • " />

     

    ড্র ম্যাচে মিরাজের ৫ উইকেটের দিনে কামিন্দুর বড় সেঞ্চুরি

    ড্র ম্যাচে মিরাজের ৫ উইকেটের দিনে কামিন্দুর বড় সেঞ্চুরি    

    বাংলাদেশ ‘এ’ ৩৬০ অল-আউট (মিঠুন ৯২, সৌম্য ৯০, মিরাজ ৫৭; ফার্নান্ডো ৩/৫৯, মেন্ডিস ৩/৫৭) ও ২য় ইনিংস ১/০
    শ্রীলঙ্কা ‘এ’ ৪৫০ অল-আউট (কুরে ১০৪, মেন্ডিস ১৬৯, পেরেরা ৬১, মিরাজ ৫/১৫০, মিঠুন ২/৩৪)
    ম্যাচ ড্র 


    ড্র হয়েছে শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দলের সঙ্গে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের প্রথম আন-অফিশিয়াল টেস্ট। ৯০ রানে পিছিয়ে ২য় ইনিংস শুরু করে বাংলাদেশ ‘এ’ ব্যাটিং করতে পেরেছে মাত্র ১ ওভার। শেষদিন রমেশ মেন্ডিসের বড় সেঞ্চুরির সঙ্গে প্রিয়ামাল পেরেরার ফিফটি, ওদিকে মেহেদি হাসান মিরাজের ৫ উইকেটের সঙ্গে হাইলাইটস মোহাম্মদ মিঠুনের ২ উইকেটও। 

    আগেরদিন ২ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে দিন শুরু করা শ্রীলঙ্কা ‘এ’ তৃতীয় উইকেটে এদিন যোগ করেছে আরও ৫৭ রান। ৩৭ রান করা অধিনায়ক আশান প্রিয়াঞ্জনকে এলবিডব্লিউ করে প্রথম ব্রেকথ্রু দিয়েছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। দ্রুতই আশেন বান্দারার রান-আউট চাপে ফেলেছিল শ্রীলঙ্কা ‘এ’-কে। 

    এরপরই পেরেরাকে নিয়ে ৯৪ রান যোগ করেছেন মেন্ডিস, সে জুটিতে বড় অবদান ছিল পেরেরারই। মেহেদি হাসান রানার বলে ক্যাচ দেওয়ার আগে পেরেরা করেছেন ৭৫ বলে ৯ চারে ৬১ রান। 

    পেরেরা ফিরলেও থামেননি কামিন্দু, আরেক মেন্ডিস- রমেশকে নিয়ে এরপর তিনি তুলেছেন আরও ৫৩ রান। রমেশ ২১ রান করে ফিরেছেন মিরাজের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে। দিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নিয়েছেন মিঠুন, তার বলে বোল্ড হওয়ার আগে কামিন্দু করেছেন ২৮২ বলে ১৯ চারে ১৬৯ রান। 

    কামিন্দুর পর মিঠুন পেয়েছেন মনোজ শরতচন্দ্রের উইকেটও। ক্যারিয়ারে এর আগে ৯৩ ম্যাচে ২ উইকেট ছিল মিঠুনের, ২০১০-১১ ও ২০১৩-১৪ মৌসুমে খুলনা বিভাগের হয়ে এ দুটি উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। 

    মিঠুনের পর মালিন্দা পুস্পকুমারা ও ভিশ্ব ফার্নান্ডোর উইকেট দিয়ে পাঁচ পূর্ণ হয়েছে মিরাজের, এ ৫ উইকেট নিতে তিনি খরচ করেছেন ১৫০ রান। ক্যারিয়ারে প্রথম শ্রেণিতে এর আগে ১১ বার ৫ উইকেট নিয়েছিলেন মিরাজ, তবে সর্বোচ্চ গুণেছিলেন ৯৬ রান।