সংখ্যায় সংখ্যায় : গার্দিওলার স্বস্তির রেকর্ড, রোনালদোর সঙ্গীহীন সাত
চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের আরও একটি লাইন আপ নিশ্চিত হয়ে গেল। ম্যানচেস্টার সিটি রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে উঠেছে কোয়ার্টার ফাইনালে। আর জুভেন্টাস নাটকীয় ব্যর্থতা বরণ করেছে লিঁওর কাছে ঘরের মাঠে হেরে। দুই ম্যাচেই রেকর্ডের ফুলঝুরি দেখেছে ফুটবল।
ম্যান সিটি-রিয়াল মাদ্রিদ
১
নক আউট পর্বের ১৩ তম টাইয়ে এসে প্রথমবারের মতো হারের মুখ দেখলেন জিনেদিন জিদান।
৩
রিয়াল মাদ্রিদকে দুইবার চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বাদ করা তৃতীয় কোচ পেপ গার্দিওলা। বাকি দুইজন অটমার হিটজফিল্ড ও মার্সেলো লিপ্পি।
২
২০০৭-০৮ মৌসুমের পর রিয়াল মাদ্রিদের প্রথম ডিফেন্ডার হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে দুই ভুলে দুই গোল খাওয়ার অস্বস্তিকর রেকর্ড সঙ্গী হয়েছে রাফায়েল ভারানের।
১
২০০৮-০৯ মৌসুমের পর প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বের দুই ম্যাচেই হারল রিয়াল মাদ্রিদ। সবশেষ দুই লেগে রিয়ালকে হারানো দলটিও ইংল্যান্ডের, লিভারপুল।
১
২০০২-০৩ মৌসুমে রুড ফন নিস্টলরয়ের পর চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বে প্রথমবারের মতো রিয়ালের বিপক্ষে দুই লেগেই গোল করার রেকর্ড গড়েছেন গ্যাব্রিয়েল হেসুস।
৯
রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে পুরো ম্যাচে ৯ টি সুযোগ তৈরি করেছিলেন কেভিন ডি ব্রুইন। চ্যাম্পিয়নস লিগে তার ব্যক্তিগত সেরা, ২০০২-০৩ মৌসুমের পর রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে এক ম্যাচে এতোগুলো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি কেউ।
জুভেন্টাস-লিঁও
১
প্রথমবারের মতো কোনো ফ্রেঞ্চ ক্লাবের কাছে হেরে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ল জুভেন্টাস। ২০০৯-১০ মৌসুমের পর প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা হচ্ছে না ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর। সেবারও লিওঁর কাছেই দ্বিতীয় রাউন্ডে হেরেছিল রোনালদোর রিয়াল।
৭-০
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো যোগ দেওয়ার পর চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বে মোট ৬ ম্যাচ খেলেছে জুভেন্টাস। এই ৬ ম্যাচে মোট ৭ গোল করেছেন রোনালদো একাই। রোনালদো বাদে এই ৬ ম্যাচে গোল করতে পারেননি জুভেন্টাসের কেউ।
৩৭
৯৫ বছর পুরনো রেকর্ড ভেঙে এক মৌসুমে জুভেন্টাসের হয়ে সর্বোচ্চ গোল এখন রোনালদোর।
৬৭
এই নিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের নক আউট পর্বে মোট ৬৭ গোল করলেন রোনালদো। দুইয়ে থাকা লিওনেল মেসির চেয়ে ২১ গোল বেশি। চ্যাম্পিয়নস লিগের রাজা।
১.৫%
চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসের ১.৫ শতাংশ গোলের মালিকই রোনালদো।
২
চ্যাম্পিয়নস লিগে টানা ৬ ম্যাচে গোল করা মাত্র দ্বিতীয় ডাচ ফুটবলার মেম্ফিস ডিপাই। আরেকজন রুড ফন নিস্টলরয়।
প্রিয় প্যাভিলিয়ন পাঠক,
কোভিড-১৯ মহামারি বিশ্বের আরও অনেক কিছুর মতো অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ক্রীড়াঙ্গনকে। পরিবর্তিত এই পরিস্থিতিতে নতুন এক সংকটের মুখোমুখি হয়েছি আমরাও। প্যাভিলিয়নের নিয়মিত পাঠক এবং শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আমাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর। আপনার ছোট বা বড় যেকোনো রকম আর্থিক অনুদান আমাদের এই কঠিন সময়ে মূল্যবান অবদান রাখবে।
ধন্যবাদান্তে,
প্যাভিলিয়ন
- 0 মন্তব্য