• আইপিএল
  • " />

     

    ধাওয়ানের বিশেষ দিনে বিশেষ ইনিংসের পর রায়ুডু-শঙ্কা সামলে পাঞ্জাবের জয়

    ধাওয়ানের বিশেষ দিনে বিশেষ ইনিংসের পর রায়ুডু-শঙ্কা সামলে পাঞ্জাবের জয়    

    পাঞ্জাব-চেন্নাই, ওয়াঙ্খেড়ে (টস-চেন্নাই/বোলিং)
    পাঞ্জাব কিংস- ১৮৭/৪, ২০ ওভার (ধাওয়ান ৮৮*, রাজাপাকসা ৪২, লিভিংস্টোন ১৯, ব্রাভো ২/৪২, থিকশানা ১/৩২)
    চেন্নাই সুপার কিংস- ১৭৬/৬, ২০ ওভার (রায়ুডু ৭৮, গায়কোয়াড় ৩০, জাদেজা ২১*, রাবাদা ২/২৩, ধাওয়ান ২/৩৯, আরশদিপ ১/২৩)
    ফলাফল: পাঞ্জাব ১১ রানে জয়ী

     

    শিখর ধাওয়ান নেমেছিলেন ২০০তম আইপিএল ম্যাচে; আইপিএল ইতিহাসের ২য় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক সেই বিশেষ দিনকে আরও বিশেষ করে ছুঁলেন ৬০০০ আইপিএল রান ও ৯০০০ টি-টোয়েন্টি রানের মাইলফলক। ভানুকা রাজাপাকসার সাথে শত রানের জুটি গড়ার পর দারুণ এক ইনিংস খেলে থাকলেন অপরাজিত। অথচ সবই ভেস্তে যেতে বসেছিল আম্বাতি রায়ুডুর ঝড়ে। তবে ধাওয়ানের বিশেষ দিনে কোনও ক্ষত রাখার সুযোগ রাখেননি কাগিসো রাবাদা-আরশদিপ সিং-রিশি ধাওয়ানরা।

     

    ধাওয়ান ধামাকায় সহচর রাজাপাকসা

    পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে যেয়ে ফিরেছিলেন মায়াঙ্ক আগারওয়াল। কিন্তু ধাওয়ান বা মায়াঙ্ক কেউই ছিলেন না স্বচ্ছন্দ। উইকেটে এসে রাজাপাকসাও খেলছিলেন স্বভাববিরুদ্ধ ইনিংস। মুকেশ চৌধুরীর কর ১২তম ওভারে তিন চার মেরে হাত খোলার ইঙ্গিত দেন ধাওয়ান। পরে ডুয়েইন প্রিটোরিয়াসকে চার মেরে ৩৭ বলে পূর্ণ করেন ফিফটি। অন্য প্রান্তে বাউন্ডারি নিয়মিত বাউন্ডারি বের করতে না পারলেও রাজাপাকসা প্রান্ত বদল করছিলেন নিয়মিত। তবে বাউন্ডারির তাড়নায় ব্রাভোকে বেরিয়ে এসে মাঠছাড়া করতে গিয়ে থামে তার ৩২ বলে ৪২ রানের ইনিংস। পরের ওভারে এসেই অবশ্য লিয়াম লিভিংস্টোন ঝড় তুললে ধাওয়ানের সাথে জুটি গড়ে দুজনে প্রিটোরিয়াসের ওভার থেকে তোলেন ২২ রান। শেষ ওভারে ব্রাভো লিভিংস্টোন ও ব্রাভোকে ফেরালেও ৫৯ বলে ৮৮* রানে অপরাজিত থাকা ধাওয়ানের সৌজন্যে বড় সংগ্রহ পায় তারা।