• বাংলাদেশ-আফগানিস্তান
  • " />

     

    আফগানিস্তানকে ২৬৬ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

    আফগানিস্তানকে ২৬৬ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ    

    সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ বাংলাদেশ-২৬৫ (তামিম ৮০, মাহমুদউল্লাহ ৬২, সাকিব ৪৮, ইমরুল ৩৭; দৌলত ৭৩/৪, নবী ৪০/২, রশিদ ৩৭/২)

    প্রায় ছয় মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা হয়নি বাংলাদেশের। তবে দীর্ঘদিন খেলার বাইরে থাকলেও টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটে মরচে ধরেনি। এর আগে টসে জিতে আফগানদের বিপক্ষে ব্যাটিং নেয়ার সিদ্ধান্ত মিয়েছিলেন অধিনায়ক মাশরাফি। প্রথম ওভারে সৌম্য সরকার ফিরে গেলেও তামিম এবং মাহমুদউল্লাহর হাফ সেঞ্চুরিতে ভর করে বড় সংগ্রহের পথেই এগোচ্ছিল বাংলাদেশ। তবে মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় আফগানদের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ২৬৬ রানের।

    খেলার প্রথম ওভারেই দৌলত জাদরানের বলে শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফিরেন সৌম্য। এরপর তামিম ইকবালের সাথে প্রাথমিক বিপর্যয় সামলান ইমরুল কায়েস। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে এই দুই ব্যাটসম্যান সংগ্রহ করেন ৮৩ রান। তবে ৩৭ রান করে মোহাম্মদ নবীর বলে ইমরুল বোল্ড হয়ে ফিরলেও আরেক প্রান্ত আগলে রাখেন তামিম ইকবাল। মাহমুদউল্লাহর সাথেও ৩য় উইকেটে গড়েছেন ৭৯ রানের জুটি।

    শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলেও সেঞ্চুরির দেখা পান নি তামিম ইকবাল। ৯৮ বলে ৮০ রান করে অভিষিক্ত নাভিন উল হকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই ওপেনার। তামিম আউট হয়ে ফেরার পর সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ ৪০ রানের জুটি গড়লেও এরপর উইকেটে আসা যাওয়ার মধ্যেই ছিল বাংলাদেশের মিডল অর্ডার। মুশফিক এবং সাব্বির যথাক্রমে ৬ ও ২ রানে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন। মিডল অর্ডারে একমাত্র উল্লেখ্যযোগ্য স্কোর কেবল সাকিব আল হাসানেরই। ৬১ বল ৪৮ রানের ইনিংস খেলেছেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।

    অন্যদিকে আফগানদের পক্ষে দৌলত জাদরান পেয়েছেন ৪টি উইকেট। মোহাম্মদ নবী এবং রশিদ খান উভয়ই ২টি করে উইকেট পেয়েছেন। এবং অভিষিক্ত নাভিন উল হক পেয়েছেন মাশরাফি বিন মর্তুজার উইকেটটি।