• ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
  • " />

     

    জহুরুলদের গাজীকে আটকাতে পারছে না কেউ

    জহুরুলদের গাজীকে আটকাতে পারছে না কেউ    

    সংক্ষিপ্ত স্কোর 

    পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাব ২৭০/৯, ৫০ ওভার (ইরফান ৬৯, সাক্সেনা ৬১, হোসেন ২/২১)

    গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স ২৭১/৬, ৪৯ ওভার (জহুরুল ৯৬, এনামুল ৩৬, জুবায়ের ২/৩২)

    ফলঃ গাজী গ্রুপ ৪ উইকেটে জয়ী


    সেঞ্চুরি থেকে চার রান দূরে আটকে গেলেন জহুরুল ইসলাম। চোট পেয়ে উঠে যেতে হলো, নামতেই পারলেন না আর। তবে আটকালোনা গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। টানা ষষ্ঠ ম্যাচ জিতে গাজী রইলো অপরাজিতই। আর সব ম্যাচ হেরে পারটেক্সও থাকলো জয়শূন্যই।

     

    টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন গাজী অধিনায়ক নাদিফ চৌধুরি। দশ ওভারের ভেতরেই ৬৫ রান, ফিল্ডিং নেয়াটা কি ভুলই হয়ে গেল! না। ওই দশম ওভারেই হোসেন আলীর বলে জনি তালুকদার ক্যাচ দেয়ার পরে বোল্ড সাজ্জাদ হোসেনও। নাদিফের মুখে হাসি ফোটাই স্বাভাবিক।

     

    জতিন সাক্সেনা ও ইরফান শাকুরের ৫০ রানের জুটি এরপর। নাদিফের মুখে অবশ্য এরপর নিয়মিতই হাসি ফুটিয়েছেন তাঁর বোলাররা। ৩৩, ৩৭, ৩৮ রানের জুটিগুলো বড় হয়নি। নবম উইকেটে জাকারিয়া মাসুদ ও রবিউল ইসলাম ২৫ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়ে পারটেক্সকে নিয়ে গেছেন ২৭০ পর্যন্ত।

     

    টুর্নামেন্টে অপরাজিত দলকে চাপে ফেলার মতো যথেষ্ট ছিল না সেটা। ৬৮, ৪৯, ৭৪ রানের প্রথম তিন জুটিই প্রায় ছিটকে দিয়েছে পারটেক্সকে। ৪৪ রানের মধ্যে চার উইকেট নিয়ে অসাধ্য সাধন করতে চেয়েছিল পারটেক্স। ।

     

    শেষ ছয় ওভারে প্রয়োজন ছিল ৪৫ রান, চার উইকেট নিয়ে। ফারুক ও নাইম জুনিয়রের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে সেই সমীকরণই সহজ বানিয়ে গাজী গ্রুপ তা তুলে ফেলেছে এক ওভার বাকি থাকতেই। ফারুক করেছেন ১৩ বলে ২৯ রান। মেরেছেন দুইটি করে চার ও ছয়।

     

    ৬ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে লিগের শীর্ষেই আছে গাজী গ্রুপ।