অলরাউন্ডার বিসলা জেতালেন ব্রাদার্সকে
সংক্ষিপ্ত স্কোর
কলাবাগান ক্রীড়া চক্র ১৭১, অল-আউট, ৪২.২(৪৩) ওভার (মুক্তার ২৮, বিসলা ৩/২৩)
ব্রাদার্স ইউনিয়ন ৮২/১, ২২.২ ওভার (লক্ষ্য ৬৬) (জুনায়েদ ৩৮, আবুল ১/২৫)
ফলঃ ব্রাদার্স ইউনিয়ন ডি-এল পদ্ধতিতে ১৭ রানে জয়ী
সেই কবে ভিক্টোরিয়ার সঙ্গে ১০ রানের জয় পেয়েছিল কলাবাগান, তৃতীয় রাউন্ডে। কলাবাগানের ব্যাটিং ব্যর্থতা চলছেই, চলছে পরাজয়ের ধারাও। সুপার লিগে ওঠার আশাটা এবার যেন মিলিয়েই গেল কলাবাগানের। আর আট ম্যাচে তৃতীয় জয় নিয়ে একটু আশা পেল ব্রাদার্স ইউনিয়ন।
টসে জিতে বিকেএসপিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন কলাবাগান অধিনায়ক তুষার ইমরান। ১৪.২ ওভার পরই আলোকস্বল্পতা ও বাতাসের তোপে বন্ধ হয়ে যায় খেলা। কলাবাগানের রান তখন ২ উইকেটে ৫৭। বৃষ্টির পর খেলা শুরু হলো, কলাবাগানের ইনিংসেও নেমে এলো অন্ধকার। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালো, নির্ধারিত ৪৩ ওভারের ৪ বল বাকি থাকতেই অল-আউট ১৭১ রানে। মিডল অর্ডারের দুইটি উইকেট নিয়েছেন ব্রাদার্সের বাঁহাতি স্পিনার নিহাদুজ্জামান। আর তিন উইকেট নিয়ে লোয়ার অর্ডার ধসিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় মনভিন্দর বিসলা।
ডি-এল পদ্ধতিতে ব্রাদার্সের লক্ষ্য একটু বেড়ে হলো ১৭৪। ১২ রানের মধ্যেই ওপেনার মিজানুর রহমানকে বোল্ড করলেন আবুল। জুনায়েদ সিদ্দিক ও বিসলার অবিচ্ছিন্ন ৭০ রানের জুটি এরপর। দুজনই খেলেছেন ৬১ বল করে, জুনায়েদের রান ৩৮, বিসলার ৩১। তবে তাঁদের ধীরগতির ব্যাটিংও ডি-এল পদ্ধতির লক্ষ্য থেকে ছিটকে দিতে পারেনি।
আর দুইটা ম্যাচের মতো এই ম্যাচও বৃষ্টি বাধায় দ্বিতীয় ইনিংস সম্পন্ন করতে পারেনি। ২২.২ ওভার পর খেলা শেষ হওয়ার সময় ব্রাদার্স এগিয়ে ছিল ১৬ রানে।