• ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
  • " />

     

    ইমতিয়াজ-মজিদে দোলেশ্বরের ১০ উইকেটের জয়

    ইমতিয়াজ-মজিদে দোলেশ্বরের ১০ উইকেটের জয়    

    খেলাঘর ১৭৮, ৪৫.৩ ওভার (অমিত মজুমদার ৭৩, সুরজ রনদিভ ৪১; আরাফাত সানি ৩/১৪, ডি সিলভা ৩/২৯)

    প্রাইম দোলেশ্বর ১৮১/০, ৩৩.১ ওভার (ইমতিয়াজ হোসেন ১০৭*, আব্দুল মজিদ ৬৪*)

     

    ফলঃ প্রাইম দোলেশ্বর ১০ উইকেটে জয়ী

     

    ম্যাচ সেরাঃ ইমতিয়াজ হোসেন (প্রাইম দোলেশ্বর)


     

    আরাফাত সানি-চথুরঙ্গ ডি সিলভারা খেলাঘরের সংগ্রহটা বড় হতে দেন নি। ১৭৮ রানের সেই মামুলি লক্ষ্য প্রাইম দোলেশ্বর টপকে গেল ১০ উইকেট হাতে রেখে। দুই ওপেনার ইমতিয়াজ হোসেন আর আব্দুল মজিদ জয় নিশ্চিত করে ফেলেন ১৭ ওভার বাকি থাকতেই। ১১ ম্যাচ থেকে ৮ম জয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ পয়েন্ট টেবিলে দোলেশ্বরের অবস্থান এখন ৩ নম্বরে। বিপরীতে সমপরিমাণ ম্যাচ খেলে এটি খেলাঘরের ৮ম হার।

     

    টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামা খেলাঘরের ইনিংসে লড়েছেন কার্যত অমিত মজুমদার একাই। ৫ম উইকেটে তাঁর সাথে সুরজ রনদিভের ৬০ রানের জুটিটাই দলীয় সংগ্রহ ভদ্রস্থ করে। ৮৬ বলে ৭৩ রান করে অমিত ফেরেন সানির বলে ইমিতিয়াজকে ক্যাচ দিয়ে। রনদিভকে ব্যক্তিগত ৪১ রানে ক্যাচ ধরে ফেরান ইমিতিয়াজই, ডি সিলভার বলে। আগে-পরে আর কোনো ব্যাটসম্যানই বড় ইনিংস খেলতে পারেন নি। ৭ জন ব্যাটসম্যান দু’ অংকের রানে পৌঁছতে পারেন নি। দোলেশ্বরের পক্ষে সানি ও ডি সিলভা ৩টি করে উইকেট নেন।

     

    জবাবে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনারের সাবলীল ব্যাটিংয়ে কোনো উইকেট না হারিয়েই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় প্রাইম দোলেশ্বর। ইমিতিয়াজ হোসেন ক্যারিয়ারের ৪র্থ ‘লিস্ট এ’ সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে অপরাজিত থাকেন ১০৭ রানে, ৯৯ বল খেলে ১০ চার আর ৩ ছয়ে। অপরপ্রান্তে আব্দুল মজিদ অপরাজিত থাকেন ৬৪ রান নিয়ে।