শুধু শান্তরই আক্ষেপ
দ্বিতীয় স্তর
রাজশাহী-ঢাকা মেট্রো (রাজশাহী)
টস- রাজশাহী (ফিল্ডিং)
ঢাকা মেট্রো ১ম ইনিংস ৩২৮ (সাদমান ৭৫, মার্শাল ৬৭, তাইজুল ৫/১০৫)
রাজশাহী ১ম ইনিংস ৪৬০/৫ (নাজমুল ১৯৪, মিজানুর ১৭৫, নিহাদ ৩/১৫৩)
সিলেট-চট্টগ্রাম (সিলেট)
টস- সিলেট (ফিল্ডিং)
চট্টগ্রাম ১ম ইনিংস ২১৫ অল-আউট (ইয়াসির ৮১, সাদিকুর ৪৬, আবুল ৩/৩৪, এনামুল জুনিয়র ৩/৪৪) ও ২য় ইনিংস ৩৮০/৭ ডিক্লে. (ইয়াসির ১০২*, সাইদ ৭৬, এনামুল জুনিয়র ৩/১৩১)
সিলেট ১ম ইনিংস ১৩৭ অল-আউট (আবুল ২৭, ইফতেখার ৫/৪৩) ও ২য় ইনিংস ৭৮/২ (সায়েম ৪৮, সাইফউদ্দিন ১/১২)
আগেরদিন অপরাজিত ছিলেন ৪৩ রানে। ফিফটি করলেন, সেঞ্চুরি পেলেন, দেড়শ পেরুলেন। তার আগেই পেরুলেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংসও। তবে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি থেকে ৬ রান দূরে থামতে হলো নাজমুল হোসেন শান্তকে। নাসির হোসেন ও এনামুল হকের ডাবল সেঞ্চুরির দিনে নাজমুল আউট হয়েছেন ১৯৪ রান করে। আবু হায়দার রনির বলে ক্যাচ দিয়েছেন আসিফ আহমেদকে। রাজশাহীতে ঢাকা মেট্রোর সঙ্গে স্বাগতিকদের দুই ওপেনার মিলেই তুলেছেন ৩৪১ রান।
নিহাদ-উজ-জামানের বলে ক্যাচ দিয়ে নাজমুলের আগেই অবশ্য আউট হয়েছেন আরেক ওপেনার মিজানুর। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ১৭৬ রানের ইনিংস থেকে ১ রান দূরে থেমেছেন তিনি। দুজনের বড় সেঞ্চুরির পর ফিফটি পেয়েছেন ফরহাদ হোসেন। ১ম ইনিংসে রাজশাহী এগিয়ে ১৩২ রানে, ড্রয়ের দিকেই তাই এগুচ্ছে ম্যাচ।
দ্বিতীয় স্তরের অন্য ম্যাচে জয় দেখছে চট্টগ্রাম। ইয়াসির আলি পেয়েছেন সেঞ্চুরি, এরপরই ইনিংস ঘোষণা করে দিয়েছে চট্টগ্রাম। দিনশেষে ৭৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সিলেট। জিততে হলে ৮ উইকেটে এখনও প্রয়োজন ৩৮০ রান।