• চ্যাম্পিয়নস লিগ
  • " />

     

    প্লেয়ার রেটিং : আয়াক্স-টটেনহাম ম্যাচে কে কত?

    প্লেয়ার রেটিং : আয়াক্স-টটেনহাম ম্যাচে কে কত?    

    আয়াক্স

    আন্দ্রে ওনানা ৫/১০
    বেশ কয়েকটি ভালো সেভ করেছিলেন। কিন্তু লুকাস মউরার দ্বিতীয় গোলে আরও ভালো করতে পারতেন।
    নউসার মাজরাউই ৬/১০
    জোল ভোল্টম্যানের জায়গায় রাইটব্যাক হিসেবে নেমেছিলেন। হিউং মিন সনের সঙ্গে পেরে উঠছিলেন না। পরে জায়গা বদল করে গেছেন মিডফিল্ডে।
    ম্যাথিয়াস ডি লিট ৭.৫/১০
    আয়াক্সকে শুরুতেই এগিয়ে দিয়েছিলেন। শারীরিক দক্ষতার পুরোটাই কাজে লাগিয়েছেন গোলে। রক্ষণেও তেমন ভুল করেননি।
    ড্যালে ব্লিন্ড ৭/১০
    বল পায়ে ভালো, বল ছাড়া কিছুটা সমস্যায় ভুগেছেন মউরার গতির কাছে।
    নিকোলাস টালিয়াফিকো ৬/১০
    শেষদিকে জানপ্রাণ দিয়ে ডিফেন্ড করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আক্রমণে বরাবরের মতো সাহায্য করতে পারেননি দলকে।
    লাস শোন ৫/১০
    টটেনহামের দ্বিতীয় গোলের দায় ওনানার সঙ্গে তার ভুল বোঝাবুঝি।
    ফ্রাঙ্কি ডি ইয়ং ৭/১০
    প্রথম লেগের মতোই, প্রথমার্ধে দুর্দান্ত, পরের অর্ধে রং হারিয়েছেন।
    হাকিম জিয়েচ ৮/১০
    কপালের দোষ দিতে পারেন জিয়েচ। অসাধারণ খেলেছেন পুরো ম্যাচে। গোলও করেছেন। পুরো মাঠেই ছিল তার সরব উপস্থিতি। গোলের সংখ্যা বাড়িয়ে নিতে পারতেন আরও।
    ডুসান টাডিচ ৬/১০
    জিয়েচের প্রথম গোল বানিয়ে দিয়েছিলেন। এছাড়াও ভয়ঙ্কর ছিলেন টটেনহামের গোলের সামনেও। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে দরকারের সময় আরও ভালো করতে পারতেন।
    ক্যাস্পার ডলবার্গ ৫/১০
    ডেভিড নেরেসের ইনজুরিতে দলে সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন। শারীরিক দিক দিয়ে এগিয়ে ছিলেন। তবে টটেনহামের রক্ষণকে ভোগাতে পারেননি।

    বদলি
    জোল ভেল্টম্যান ৫/১০
    ড্যালে সিংকগ্রাভেন ৪/১০
    লিসান্দ্রো ম্যাগালিয়ান ১/১০
    শেষদিকে নেমেছিলেন রক্ষণ শক্ত করতে। কিন্তু মউরার তৃতীয় গোলের সময় পিছলে পড়েছিলেন।



    টটেনহাম

    হুগো লরিস ৮/১০
    দুর্দান্ত কিছু সেভ করেছেন পুরো ম্যাচে। নইলে বহু আগেই ছিটকে পড়তে পারত টটেনহাম।
    কিয়েরান ট্রিপিয়ের ৫/১০
    বাজে শুরু করেছিলেন। কুঁচকির ইনজুরি নিয়ে খেলেছেন বাকিটা সময়। লড়াই করেছেন।
    টবি অ্যাল্ডারভাইরেল্ড ৮/১০
    টাডিচের কাছে খুব সহজেই হার মেনেছিলেন প্রথমার্ধে। বেঁচে গেছেন অবশ্য, সেই শট গেছে অল্পের জন্ন্য বাইরে দিয়ে। এছাড়া সলিড ছিলেন।
    ইয়ান ভের্টোনহেন ৭/১০
    মাস্ক পরে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছিল। কিন্তু খেলেছেন ভয় ডর হীন। টটেনহামকে এগিয়ে দিতে পারতেন দ্বিতীয়ার্ধে। বারপোস্টের কারণে গোল পাওয়া হয়নি। দ্বিতীয় চেষ্টাও গোললাইন থেকে ফেরত গেছে।
    ড্যানি রোজ ৭/১০
    দরকারের সময় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
    ভিক্টর ওয়ানিয়েমা ৪/১০
    আয়াক্সের মিডফিল্ডের সঙ্গে পেরে ওঠেননি একেবারেই।
    মুসা সিসোকো ৭/১০
    এদিন শুরু থেকেই খেলেছেন। শক্তি সঞ্চার করেছেন মিডফিল্ডে। আয়াক্সকে পুরো ম্যাচেই ভুগিয়েছেন।
    ক্রিশ্চিয়ান এরিকসেন ৬/১০
    প্রথমার্ধে দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছেন। ডেলে অ্যালির সঙ্গে বেশ কয়েকবার তার ভালো বোঝাপড়া সাহায্য করেছে টটেনহামকে।
    হিউং মিন সন ৭/১০
    বারপোস্টের কারণে গোল পাননি। দ্বিতীয়ার্ধে ভালোই খেলেছেন। তবে ঠিক ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারেননি গোলের সামনে।
    ডেলে অ্যালি ৮/১০
    অসাধারণ খেলেছেন। শুরু থেকেই অনেক জায়গা পাচ্ছিলেন মিডফিল্ডে। কাজে লাগিয়েছেন সেটা দ্বিতীয়ার্ধে। প্রথম ও তৃতীয় গোলেও অবদান আছে তার।
    লুকাস মউরা ৯/১০
    হ্যাটট্রিক! ক্যারিয়ারে সেরা ম্যাচ খেলেছেন। এর চেয়ে স্মরণীয় ম্যাচ হয়ত আর খেলবেন না। এর চেয়ে ভালো কিছুর স্বপ্ন দেখতে পারতেন না তিনিও।

    বদলি
    ফার্নান্দো ইয়োরেন্তে ৬/১০
    দারুণ একটি সুযোগ হাতছাড়া করেছিলেন শেষদিকে। অবশ্য কেউ মনে রাখবে না সেটা।
    এরিক লামেলা ৫/১০
    তেমন প্রভাব ফেলতে পারেননি খেলায়।
    বেন ডেভিস
    নেমেছিলেন ৮৬ মিনিটে।