নেইমারে শুরু, নেইমারেই শেষ
ম্যাচের মাত্র ১৪ সেকেন্ড। পাস দিতে গিয়েই হন্ডুরাসের একজন খেলোয়াড় বল তুলে দিলেন নেইমারের পায়ে। এরপর গোলরক্ষকের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান খেলে প্রথম গোল পেয়ে যান ব্রাজিল অধিনায়ক, অনেকটা পাকেচক্রেই।শুরুর মতো শেষটাও করেছেন নেইমার, এবার পেনাল্টি থেকে। মধ্যে ব্রাজিল করেছে আরও চারটি গোল। হন্ডুরাসকে ৬-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে চলে গেছে ফাইনালে। ফুটবলে অলিম্পিকের প্রথম সোনা এখন ব্রাজিলের হাত ছোঁয়া দূরত্বে।
নেইমারের মতো জোড়া গোল পেয়েছেন ম্যান সিটিতে মাত্রই নাম লেখানো গ্যাব্রিয়েল জেসুসও। ২৬ ও ৩৫ মিনিটে দুইটি রক্ষণচেরা পাস থেকে দেয়া গোলেই ব্রাজিলকে আরো এগিয়ে দিয়েছেন জেসুস। প্রথমটি ছিল লুয়ানের পাস থেকে, পরেরটি নেইমারের। প্রথমার্ধে এই তিন গোলেই এগিয়ে ছিল ব্রাজিল।
প্রথমার্ধের পর ব্রাজিলের হয়ে ব্যবধান আরও বাড়ান মারকিনিয়স; এবার উৎস নেইমারেরই একটা কর্নার। ৭৯ মিনিটে ফেলিপে এন্ডারসনের ক্রস থেকে লুয়ান করেছেন পঞ্চম গোল। আর খেলা শেষের ঠিক আগে সেই লুয়ানই আদায় করে নিয়েছেন পেনাল্টি। গোল করতে ভুল করেননি নেইমার।
আগামী রবিবার (বাংলাদেশ সময় রাত আড়াইটা) স্বাগতিক ব্রাজিল ফাইনালে মুখোমুখি হবে জার্মানির।
প্রিয় প্যাভিলিয়ন পাঠক,
কোভিড-১৯ মহামারি বিশ্বের আরও অনেক কিছুর মতো অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ক্রীড়াঙ্গনকে। পরিবর্তিত এই পরিস্থিতিতে নতুন এক সংকটের মুখোমুখি হয়েছি আমরাও। প্যাভিলিয়নের নিয়মিত পাঠক এবং শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে আমাদের পাশে এসে দাঁড়ানোর। আপনার ছোট বা বড় যেকোনো রকম আর্থিক অনুদান আমাদের এই কঠিন সময়ে মূল্যবান অবদান রাখবে।
ধন্যবাদান্তে,
প্যাভিলিয়ন
- 0 মন্তব্য