• ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
  • " />

     

    ১৩৭ বলে রকিবুলের ১১১

    ১৩৭ বলে রকিবুলের ১১১    

    সংক্ষিপ্ত স্কোর (১ম দিন শেষে)

    ঢাকা মেট্রো –বরিশাল

    মেট্রো ৯৬ ওভারে ২৫৫/৭ (মারুফ ৫৬*, মেহরাব জুনিয়র ৪৮*; মনির ৩/৫১)

    ঢাকা বিভাগ- খুলনা

    ঢাকা ৮২ ওভারে ৩০৩/৪ (রকিবুল ১১১, সাইফ ৮৯*; রাজ্জাক ২/৯০)

    চট্টগ্রাম-রাজশাহী

    চট্টগ্রাম ৮৮.২ ওভারে ২৭৭/৮ (ইরফান ৯০, তাসামুল ৮৯*; সাকলাইন ৪/৪৪, ফরহাদ ৩/৪৪)

    সিলেট-রংপুর

    সিলেট ৮৬ ওভারে ২০৩/৬ (জাকের ৬৩*। ইমতিয়াজ ৩০, সোহরাওয়ার্দী ৩/৫৮)


     

    অনেক দিন ধরেই বন্ধ জাতীয় দলের দরজা। বিপিএলে রাজশাহী কিংসের হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন, কিন্তু তেমন কিছু করতে পারেননি। তবে ঢাকা বিভাগের হয়ে জাতীয় লিগের দ্বিতীয় দিনে আলো ছড়িয়েছেন রকিবুল হাসান। দিনের একমাত্র সেঞ্চুরি বাংলাদেশ দলের এই ব্যাটসম্যানের। সেঞ্চুরির সুবাস পাচ্ছেন ঢাকারই তরুণ ব্যাটসম্যান সাইফ হাসান ও চট্টগ্রামের তাসামুল হক।

    বাংলাদেশের হয়ে প্রথম শ্রেণী ক্রিকেটে একমাত্র ট্রিপল সেঞ্চুরির কীর্তি তাঁর। জাতীয় লিগে এই মৌসুমে অবশ্য একদমই বিবর্ণ ছিলেন, এর আগের তিন ইনিংসে করেছিলেন ২৬ রান। তবে আজ খুলনার সঙ্গে শুরু থেকেই দুর্দান্ত ছিলেন রকিবুল। ১১১ রানের ইনিংসটা এসেছে মাত্র ১৩৭ বলে। ১৩টি চারের সঙ্গে মেরেছেন একটি ছয়ও। তবে রকিবুল আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে রেখেছেন সতীর্থ সাইফ, দিন শেষে অপরাজিত আছেন ৮৯ রানে। চট্টগ্রামের তাসামুল হকও অপরাজিত সেই ৮৯ রানেই।

    তবে দুর্ভাগ্য ইরফান শুক্কুরের, চট্টগ্রামের এই ব্যাটসম্যান আউট হয়ে গেছেন ৯০ রানে। এবারের লিগে বেশ আলো ছড়াচ্ছেন, এর মধ্যে ২৮৮ রান করে সর্বোচ্চ রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় আছেন চতুর্থ স্থানে। আজ ফিফটি পেয়েছেন বিপিএলে আলো ছড়ানো ব্যাটসম্যান মেহেদী মারুফও।

    ব্যাটসম্যানদের দিনে বোলারদের মধ্যে কেউই খুব বেশি আলো ছড়াননি। রাজশাহীর সাকলাইন সজীবই সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন, পেয়েছেন ৪ উইকেট।  তিন উইকেট পেয়েছেন বরিশালের মনির হোসেন, রাজশাহির ফরহাদ রেজা ও রংপুরের সোহরাওয়ার্দী শুভ ।