• চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
  • " />

     

    সেই ইংল্যান্ডকে উড়িয়েই ফাইনালে পাকিস্তান

    সেই ইংল্যান্ডকে উড়িয়েই ফাইনালে পাকিস্তান    

    সংক্ষিপ্ত স্কোর 

    ইংল্যান্ড ২১১ অল-আউট, ৪৯.৫ ওভার (রুট ৪৬, বেইরস্টো ৪৩, স্টোকস ৩৪, হাসান ৩/৩৫, জুনাইদ ২/৪২, রাইস ২/৪৪) 
    পাকিস্তান ২১৫/২, ৩৭.১ ওভার (আজহার ৭৬, ফাখার ৫৭, বাবর ৩৮, বল ১/৩৭, রশিদ ১/৫৪)
    ফলঃ পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়ী  

     


     
    একদল ছিল শিরোপার অন্যতম দাবিদার। আরেক দল খাতা কলমে সবচেয়ে দূর্বল। ফিরে আসছিল ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি, যে দলে ইংল্যান্ডের এগারো জনেরই ছিল একাধিক প্রথম শ্রেণির সেঞ্চুরি। এবার মঞ্চ আলাদা, অনেক পালাবদলে ইংল্যান্ড আবার পেয়েছে তেমন একটা ওয়ানডে দল, আর সেই অননুমেয় পাকিস্তান নেমেছে প্রায় তলানীতে। কিন্তু কার্ডিফের এই দিন বদলে দিল হিসাব-নিকাশ। ফিরিয়ে আনলো যেন এমসিজির সেই স্মৃতি, যেখানে জয়ী দলের নাম পাকিস্তান। 
     
    প্রথমে ধীরগতির উইকেটে কিভাবে বল করতে হয়, ইংল্যান্ডকে সেটা দেখিয়েছেন পাকিস্তানের বোলাররা। এরপর পালা ব্যাটিংয়ের। শুরুর যে ব্রেকথ্রু দরকার ছিল, সেটা মেলেনি ইংল্যান্ডের। ফাখারের দিকে বেশী মনোযোগ ছিল যেন, তাকে কেন্দ্র করে করা শর্ট বলের পরিকল্পনা বরং ভেস্তে দিয়েছেন ওপাশ থেকে আজহারও। পাকিস্তান কোনো ‘পাকিস্তান’গিরি করেনি রান তাড়ায়, ইংল্যান্ডের দেয়া লক্ষ্য পেরিয়ে গেছে আরামসেই। 
     
    অথচ টুর্নামেন্টে নিজেদের শুরুর ম্যাচে ভারতের সঙ্গে হারের পর পাকিস্তানকে গোনা থেকে বাদ দিয়েছিলেন প্রায় সবাই। সেই পাকিস্তানই গ্রুপপর্বে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর  পর বাঁচামরার কোয়ার্টার ফাইনালে রুপ নেয়া শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ম্যাচে শেষ পর্যন্ত ধরে রেখেছিল স্নায়ুর কাঠিন্য। সেই পাকিস্তানই এবার সেমিফাইনালে হারিয়ে দিল টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট ইংল্যান্ডকে। উঠে গেল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে, নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার। 
     
    ১৮ তারিখ ওভালের সেই ফাইনালে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ হবে আগামীকাল দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচের জয়ী দল। 

     


    কাজ শেষ করে গেলেন আজহার? 
     

    পাকিস্তান ১৭৪/২, ৩২.৪ ওভার 
     
    দীর্ঘ সংস্করণের ব্যাটসম্যান, সীমিত ওভারে চেষ্টা করে যাচ্ছেন পথ খোঁজার; সেই আজহার আলিই খেললেন অসাধারণ এক ইনিংস। ইংলিশদের শর্ট বলের জবাব দিয়েছেন অসাধারণভাবে, সেই শর্ট বলেই পুল করতে গিয়ে বল ডেকে আনলেন স্টাম্পে। টেনিস বল বাউন্স, টেনিস শটটা কাজে লাগলো না আজহারের। ১০০ বলে ৭৬ করে ফিরলেন বলের বলে বোল্ড হয়ে। শেষে এসে কি ঘটবে বড় কোনো অঘটন? দলটার নাম পাকিস্তান হলেও বাস্তবতা বলছে, সেটার সুযোগ কম। 

     


    অবশেষে ব্রেকথ্রু ইংল্যান্ডের 
     

    পাকিস্তান ১২৮/১, ২৩ ওভার 
     
    অবশেষে! রশিদের গুগলিটা পড়তে পারলেন না ফাখার, সামনে এসে মারতে গেলেন। লেংথও ধরতে পারলেন না, বাকি কাজটা করলেন বাটলার। ৫৮ বলে ৫৭ করে স্টাম্পড ফাখার, ইংল্যান্ডের জন্য ব্রেকথ্রুটা কি বেশি দেরি হয়ে গেল না? 

     


    বিস্মৃত জুটির স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে পাকিস্তান 
     

    পাকিস্তান ১০৫/০, ১৮ ওভার 
     
    ফাখারের পরপর দুই ফিফটি। আজহারের সঙ্গে তার জুটি হয়ে গেছে ১০০। ৩৫ ম্যাচ পর পাকিস্তানের কোনো ওপেনিং জুটি পূর্ণ করলো শতরান। ২০১৫ সালে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে ম্যাচে আজহারকে নিয়ে শতরানের জুটি গড়েছিলেন হাফিজ। ব্রেকথ্রুর খোঁজে রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়েছে ইংল্যান্ড। মরগানকে এনে দিতে পারেননি কেউ তা। 

     


    প্রথম পাওয়ারপ্লেতে অটল ফাখার-আজহার 
     

    পাকিস্তান ৪৯/০, ১০ ওভার 
     
    ফাখার জামানকে শর্ট বল করেই যাচ্ছেন ইংলিশ বোলাররা। সফল হতে পারেননি উড বা বল, বেড়েছে শুধু হতাশাই। সব লক্ষ্য যেন শুধু ফাখারকে আউট করা নিয়েই, প্রথম পাওয়ারপ্লেতে উইকেটশূন্য ইংল্যান্ড। ব্রেকথ্রু খুঁজে ফিরছে ইংল্যান্ড, পাকিস্তানের ওপেনিং জুটির লক্ষ্য ভিত্তিটা আরও মজবুত করা। প্রথম পরিবর্তন হিসেবে স্টোকসকে এনেছেন মরগান। 

     


    ইংল্যান্ড ২১১ অল-আউট, ৪৯.৫ ওভার (রুট ৪৬, বেইরস্টো ৪৩, স্টোকস ৩৪, হাসান ৩/৩৫, জুনাইদ ২/৪২, রাইস ২/৪৪) 
     
    টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্তটা কী কাজেই না লাগলো সরফরাজের। কি পেসার, কি স্পিনার, নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের যেন পসরা সাজিয়ে বসলেন এদিন পাকিস্তানি বোলাররা। ভাল শুরুর পর ফিরে গেছেন রয়, রুট, মরগানরা। অনেক্ষণ ক্রিজে থেকেও হতাশই হয়েছেন স্টোকসও। সরফরাজের বোলিং পরিবর্তন কাজে এসেছে দারুণভাবে, সঙ্গে সমর্থন দিয়ে গেছেন তার ফিল্ডাররা। অসাধারণ ক্যাচ, অসাধারণ রান-আউট, অসাধারণ সিম বোলিং। হাসান, জুনাইদ, রাইসরা দুহাত ভরে দিয়েছেন সরফরাজকে। এবার কাজ তার ব্যাটসম্যানদের। তবে স্কোরটা স্বল্প দেখালেও কাজটা সহজ নয়। এর আগে ব্যবহার হয়েছে এ উইকেট, সঠিক সিম পজিশনে আঘাত করাতে পারলে রীতিমতো দুর্বিষহ বানানো যাবে ব্যাটসম্যানদের জীবন। 
     
    ইংলিশরা কি পারবেন সেটা? ইংল্যান্ড বা পাকিস্তানের ফাইনালও নির্ভর করছে তার ওপরই।  

     


    রান-আউট রশিদ 
     
    ইংল্যান্ড ১৮২/৭, ৪৪ ওভার 
     
    শেহজাদের সরাসরি থ্রো। সমস্যায় রশিদ, সমস্যায় ইংল্যান্ড। হাসানের ব্লকহোলের বল পায়ে লেগেছিল, পাকিস্তানের আবেদনে সাড়া দেননি রড টাকার। তবে দুই ব্যাটসম্যানই সাড়া দিয়েছেন রান নেয়াতে, মিড-অফ থেকে ছুটে এসে অসাধারন ক্ষীপ্রতায় সরাসরি স্টাম্প ভেঙ্গে দিয়েছেন বদলি ফিল্ডার শেহজাদ।  

     


    ফাখারের দারুণ ক্যাচ
     

    ইংল্যান্ড ১৬৫/৬, ৩৯ ওভার 
     
    অসাধারণ ক্যাচ ফাখার জামানের। শর্ট বলে পুল করতে গিয়েছিলেন, ডিপ-মিডউইকেট থেকে নিজের বামদিকে দৌড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ নিলেন ফাখার। জুনাইদ নিলেন দ্বিতীয় উইকেট, চাপ কমার বদলে বাড়ছেই ইংল্যান্ডের। 

     


    জুনাইদের প্রথম শিকার বাটলার 
     

    ইংল্যান্ড ১৪৯/৫, ৩৪.৪ ওভার 
     
    ওহ! এজ, আউট! ঘূর্ণি সিম, অফস্টাম্পের বাইরে, থার্ডম্যানের দিকে একটা সিঙ্গেল নেতে চেয়েছিলেন হয়তো। ব্যাটের ফেস খোলা থাকলো, জুনাইদের ডেলিভারির জন্য যথেষ্ট হলো সেটাই। পানি পানের বিরতির পর প্রথম বলেই গেলেন বাটলার! স্টোকসের সঙ্গে জুটিটা বড় হলো না, চাপ বাড়লো ইংল্যান্ডের।

     


    স্পিনের পর পেসার হাসানের আঘাত 
     
    ইংল্যান্ড ১৪২/৪, ৩২ ওভার 
     
    আবার হাসানের আঘাত। এবার ইংলিশ অধিনায়ক মরগান। রাউন্ড দ্য উইকেট, অফস্টাম্পের বাইরে, মরগান সামনে এসে তাড়া করতে গেলেন। বামহাতিদের বিরুদ্ধে সফল হাসানকে আনলেন সরফরাজ, মরগান-স্টোকস ক্রিজে ছিলেন বলে। সোজা সিম, পড়ার পর সামান্য মুভমেন্ট। মরগানের এজ হওয়ার জন্য যথেষ্ট হলো সেটাই।  

     


    সাদাবের অনেক বড় উইকেট! 
     
    ইংল্যান্ড ১২৮/৩, ২৭.৪ ওভার 
     
    লেগস্পিন, বাউন্স। কাট করতে গেলেন। শুধু ছুঁয়ে গেল রুটের ব্যাট, ওই শুধুই। টাকার আউট দিলেন, রুটও জানতেন, তিনি গেছেন। সরফরাজের দারুণ ক্যাচ। ফিফটি হলো না রুটের, ফিরলেন.৪৬ করে। জুটিটাও থামলো ৪৮-এই, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট নিলেন সাদাব। 

     


     
    রিভিউয়ে বাঁচলেন মরগান  
     
    ইংল্যান্ড ১২৪/২, ২৬.১ ওভার 
     
    রিভার্স সুইপ, টপ-এজ। স্লিপের সহজ ক্যাচ। রড টাকার আউট দিলেন, মরগান রিভিউ নিলেন সঙ্গে সঙ্গেই। আত্মবিশ্বাসী ছিলেন, আম্পায়ারকে দেখাচ্ছিলেনও, কোথায় লেগেছে। রিপ্লে, হটস্পট, আল্ট্রাএজ প্রমাণ করলো সেটাই, বল লেগেছে মরগানের কনুইয়ের একটু নিচে। বল-ট্র্যাকিংয়েও বেঁচে গেছেন মরগান, এলবিডাব্লিউও হননি। 



     
    ইংল্যান্ড ৯৬/২, ২১ ওভার 
     
    তৃতীয় ইংলিশ ব্যাটসম্যান হিসেবে ৫০০০ রান পূর্ণ হলো মরগানের। এর আগে এ মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন পল কলিংউড ও ইয়ান বেল। 


    বেইরস্টোকে ফেরালেন হাসান 
     
    ইংল্যান্ড ৮০/২, ১৬.৩ ওভার 
     
    সিঙ্গেলের পর সিঙ্গেল, ইংল্যান্ড পাকিস্তানের আঁটোসাঁটো বোলিং খেলার এ পন্থায় বেছে নিয়েছে যেন। সাদাব খানের বলে এর মাঝেই স্লিপ আনলেন সরফরাজ। নিয়ন্ত্রনহীন বড় শট খেলতে গিয়ে এজ হলেন বেইরস্টো, বাবর আজম কঠিন সুযোগটা নিতে পারেননি স্লিপে। তার হাত থেকে বেড়িয়ে ক্যাচটা পড়লো শর্ট থার্ডম্যানে হাসানের সামনে। নাগাল পেলেন না তিনি। সেই হাসানই এলেন পরের ওভার বল করতে, আউট করলেন সেই বেইরস্টোকেই। পুল করতে গিয়েছিলেন, হলো টপ-এজ। মিডউইকেটে হাফিজের লোপ্পা ক্যাচ, সুযোগ দেয়ার পর, থিতু হওয়ার পর ফিরলেন বেইরস্টো। ৫৭ বলে ৪৩ করেছেন তিনি। 

     


    কঠিন সুযোগ হাতছাড়া পাকিস্তানের 
     
    ইংল্যান্ড ৫২/১, ১০ ওভার 
     
    সুযোগ, তবে কঠিন। বেইরস্টোর ফ্লিক শর্ট মিডউইকেটে লাফিয়ে হাত লাগালেন আজহার। নিয়ন্ত্রণে নিতে পারলেন না। হাততালি পেলেন বোলার রাইসের কাছে, শেষ পর্যন্ত বাউন্ডারিই তো বাঁচিয়েছেন আজহার। ঘটনাবহুল প্রথম পাওয়ারপ্লে শেষ। 

     


    সেই রাইসের কাছেই হেলসের উইকেট 
     
    ইংল্যান্ড ৩৪/১, ৫.৫ ওভার 
     
    সেই হেলস, সেই রাইস। ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে ড্রাইভ করতে গেলেন হেলস, যুতসই হলো না। ব্যাক-অফ-আ লেংথের কাটারটা উঠলো না তেমন, সরাসরি ক্যাচ গেলে কাভারে বাবরের কাছে। ক্যারিয়ারের প্রথম উইকেটটা পেয়ে গেলেন রাইস, প্রথম ব্রেকথ্রুটা পেলো পাকিস্তান। 

     


    ইংল্যান্ডের সফল রিভিউ 
     
    ইংল্যান্ড ২৪/০, ৪ ওভার 
     
    রুম্মান রাইস ক্যারিয়ারের প্রথম উইকেটটা পেয়েই গিয়েছিলেন প্রায়। রড টাকার অ্যালেক্স হেলসকে এলবিডাব্লিউ দিলেন, বেইরস্টোর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলে শেষ পর্যন্ত রিভিউয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন হেলস। ব্যাট থেকে দূরেই ছিল বল, একটু দূরে ছিল লেগস্টাম্প লাইনের বাইরেও। ওই একটুই। বেঁচে গেলেন হেলস, শুরুর ধাক্কা থেকে অল্পের জন্য দুইবার বেঁচে গেল ইংল্যান্ড। 

     


     


    পাকিস্তানের ব্যর্থ রিভিউ 
     
    পাকিস্তান ৫/০, ১ ওভার 
     
    লেগস্টাম্পের বাইরে? নাহ। ইমপ্যাক্ট আউটসাইড? সেটাও নাহ। উইকেটে? আম্পায়ারস কল। মিলিমিটার ব্যবধান, জনি বেইরস্টোর টিকে থাকতে যথেষ্ট হলো সেটাই। জুনাইদ খানের বলে নট-আউট দিয়েছিলেন আম্পায়ার মারাই এরাসমাস, পাকিস্তান নিয়েছিল রিভিউ। কাজে লাগলো না সেটা, জ্যাসন রয়ের বদলে দলে আসা বেইরস্টোর শুরুটা হলো অবশ্য নড়বড়ে। ৮ ম্যাচে ৫২ রান করা রয় আপাতত ফর্ম ফিরে পাওয়ার সময় পাচ্ছেন না আর। 



    ইংল্যান্ড একাদশ 
    হেলস, বেইরস্টো, রুট, মরগান(অধিনায়ক), স্টোকস, বাটলার, মইন, রশিদ, উড, প্লাঙ্কেট, বল। 
     
    পাকিস্তান একাদশ 
    আজহার, ফাখার, হাফিজ, মালিক, বাবর, সরফরাজ(অধিনায়ক), ইমাদ, সাদাব, রাইস, হাসান, জুনাইদ। 

     


    কার্ডিফে মহাগুরুত্বপূর্ণ সেমিফাইনাল। কিন্তু তার আগে বড় একটা ধাক্কা খেল পাকিস্তান, পিঠের চোটের জন্য এই ম্যাচে থাকছেন না মোহাম্মদ আমির। তাঁর বদলে মাঠে নামছেন রুম্মান রাইস খান। ইংল্যান্ড দলেও আছে একটি পরিবর্তন। ফর্মে হারিয়ে ফেলা জেসন রয়ের জায়গায় দলে এসেছেন জনি বেইরস্টো, অ্যালেক্স হেলসের সঙ্গে শুরুতে ব্যাটও তাঁর করার কথা। 

    শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের ম্যাচ যেখানে হয়েছিল, সেখানেই হচ্ছে ইংল্যান্ড-পাকিস্তানের ম্যাচ। টসে জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ, ইংল্যান্ডকে ৩০০ রান করতে না দেওয়াটাই থাকবে তাদের লক্ষ্য।