• পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়া-জিম্বাবুয়ে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ
  • " />

     

    আইসিসির হল অফ ফেমে পন্টিং, দ্রাবিড়, টেইলর

    আইসিসির হল অফ ফেমে পন্টিং, দ্রাবিড়, টেইলর    

    আইসিসির ক্রিকেট হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে রিকি পন্টিং, রাহুল দ্রাবিড় ও ক্লেয়ার টেইলরকে। পঞ্চম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে এই সম্মান পেলেন দ্রাবিড়, পন্টিং হল অব ফেমে ২৫তম অস্ট্রেলিয়ান, আর টেইলর সব মিলিয়ে সপ্তম মেয়ে ও ইংল্যান্ডের তৃতীয় মেয়ে ক্রিকেটার। 

    ১৬৪ টেস্টে ১৩২৮৮ রান দ্রাবিড়ের, ৩৪৪ ওয়ানডেতে রান ১০৮৮৯। দুই ফরম্যাটেই দশ হাজারের বেশি রান করা সাতজন ব্যাটসম্যানের একজন দ্রাবিড়, এ তালিকায় আছেন পন্টিং-ও। ২০০৪ সালে আইসিসির বর্ষসেরা পুরষ্কার চালু হবার পর প্রথমবার জিতেছিলেন দ্রাবিড়ই। ব্যাটিংয়ের সঙ্গে টেস্টে রেকর্ড ২১০টি ক্যাচও আছে সাবেক ভারত অধিনায়কের। উইকেটকিপার ছাড়া এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ক্যাচের রেকর্ডও ‘দ্য ওয়াল’-এর। 

     

     

    ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ করেছিলেন রিকি পন্টিং, ১৩৩৭৮ রান ও ৪১টি সেঞ্চুরি নিয়ে। ওয়ানডেতে তার রান ১৩৭০৪, আছে ৩০টি সেঞ্চুরি। ২০০৬ ও ২০০৭ সালে হয়েছিলেন আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার। অধিনায়ক হিসেবে অস্ট্রেলিয়াকে দুইটি বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন, ২০০৬ ও ২০০৯ সালে জিতেছিলেন চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। ক্রিকেটবিশ্বে আধিপত্য অন্য সীমানায় নিয়ে গিয়েছিল ‘পান্টার’-এর অস্ট্রেলিয়া। 


    ছবি-উইজডেন

    ১৫ টেস্টে ১০৩০ রান আছে টেইলরের, ১২৬ ওয়ানডেতে ৪১০১ রান। টেস্টে ১০০০ ও ওয়ানডেতে ৪০০০ রান করা চারজন মেয়ে ক্রিকেটারের একজন সাবেক এই ইংলিশ উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। আইসিসি উইমেনস বিশ্বকাপ ও ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি ২০০৯-এ সেরা ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। ক্যারিয়ার শেষ করেছেন টেস্ট ওয়ানডে- দুই ফরম্যাটেই চল্লিশের ওপরে গড় নিয়ে।

    “আমাদের অসাধারণ এই খেলার কিংবদন্তীদের সম্মান জানানোর উপায় হলো হল অফ ফেম। এভাবে আমরা ক্রিকেটের সেরাদের তাদের অবদানের স্বীকৃতি জানাতে চাই। রাহুল, রিকি, ক্লেয়ারকে আমি অভিনন্দন জানায়, এই উজ্জ্বল হল অফ ফেমে যুক্ত হওয়ার জন্য”, বলেছেন আইসিসির প্রধান নির্বাহী ডেভ রিচার্ডসন। 

    আলাদা করে নিজেদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন তিনজনই। ক্রিকেটের বিখ্যাত সব নামের পাশে নিজেদের দেখতে পেরে সম্মানিত বোধ করছেন তারা, জানিয়েছেন এমনই। ডাবলিনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনজনকে হল অফ ফেমে জায়গা দিয়েছে আইসিসি। এই তালিকার সাবেক ক্রিকেটার ও সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা মিলে তিনজনকে নির্বাচিত করেছেন এই সম্মানের জন্য।