• ফুটবল, অন্যান্য
  • " />

     

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি ৮ঃ গেম অফ জোনসের প্রথম পাঠ - হুয়েগো দে পসিসিওন

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি ৮ঃ গেম অফ জোনসের প্রথম পাঠ - হুয়েগো দে পসিসিওন    

    "অনেকে মনে করেন বলের দখল ধরে রাখা বা ওয়ান টাচ পাসিংই আমার কৌশলের মূলমন্ত্র, কিন্তু ব্যাপারটা এমন নয়। আমার কৌশলের মূলমন্ত্র হল একটি প্রশ্ন, কীভাবে প্রতিপক্ষকে ছত্রভঙ্গ করা যায়? নিজেদের শৃঙ্খলা দিয়েই প্রতিপক্ষকে বিশৃঙ্খল করাটাই আমার লক্ষ্য। " - পেপ গার্দিওলা

     

    আধুনিক যুগে ফুটবলের কৌশলের তূণে নতুন তীর যোগ করেছেন অনেকেই - এবং এই অনেকের মাঝেও পেপ গার্দিওলাকে একটু আলাদা করে রাখতেই হবে। অনেকেই ফলস নাইনের প্রয়োগ বা টিকিটাকা কৌশলের জন্যই হয়ত গার্দিওলাকে মনে রাখবেন কিন্তু তাঁর মূল অবদান একটি ফুটবল দর্শনের প্রয়োগে - যার হাত ধরে বিশ্ব চিনেছে টিকিটাকা ফুটবল। এই জাদুমন্ত্রটির নাম হুয়েগো দে পসিসিওন বা পজিশনাল প্লে।  

     

    অস্ট্রিয়া বা জার্মানির ফুটবলভক্তরা এখানে দাবী করে বসতে পারেন এই দর্শনটা আসলে তাদেরই প্রবর্তিত, তাদের এলাকায় যাকে ডাকা হয় 'পজিশনস্পিয়েল' নামে। কিন্তু স্প্যানিশ হুয়েগো দে পসিসিওন এবং জার্মান পজিশনস্পিয়েলের মাঝে বেশ কিছু সুক্ষ্ণ এবং মোটা দাগের পার্থক্য রয়েছে যা শেষমেশ ফুটবল খেলার দর্শনকে দুই দিকে প্রবাহিত করেছে। জার্মানরা হুয়েগো দে পসিসিওনের জনপ্রিয় এবং পরীক্ষিত বাই প্রোডাক্টগুলি তাদের ফুটবল যন্ত্রের সাথে যোগ করে নিতে পেরেছে কিন্তু দর্শনটিকে আপন করে নিতে পারে নি।  যাহোক, সেই আলোচনা আরেকদিনের জন্য তোলা রইল। 

     

    ট্রেনিং গ্রাউন্ডের জ্যামিতি

    হুয়েগো দে পসিসিওন বা পজিশনাল প্লে'র জন্য ফুটবল মাঠকে বেশ কয়েকটি কাল্পনিক 'জোন' বা অঞ্চলে ভাগ করে নেওয়া হয়। কয়টি জোন থাকবে বা কোন জোনে কতজন খেলোয়াড় থাকবে সেটা ম্যানেজারের ফুটবল দর্শন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যেমন স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন ওয়াইড জোনগুলোতে ওভারলোড করার চেষ্টা করতেন আবার অ্যানচেলত্তি, লুই ভ্যান হালের কর্মক্ষেত্র ছিল হাফ স্পেস। পজিশনাল প্লে'র মূল ব্যাপারটিই হল, ম্যাচ চলাকালীন সময়ে বল কোন জোনে অবস্থান করছে তার ওপর নির্ভর করে নির্ধারিত হবে খেলোয়াড়রা কে কোন অবস্থানে থাকবেন। বল লেফট উইং এ থাকলে অ্যাটাকাররা কে কোন জায়গায় থাকবেন সেটা যেমন পূর্বনির্ধারিত তেমনি বল মাঝমাঠে থাকলে কে কোন জায়গায় থাকবেন সেটাও আগে থেকেই ঠিক করা। যেহেতু বল অবস্থান পরিবর্তন করলে খেলোয়াড়দেরও অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে সেই কারণে খেলা আগায় দ্রুত এবং ছোট ছোট ওয়ান টাচ পাসে। পজিশনাল প্লে'র মূল উদ্দেশ্য ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং এর মাধ্যমে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের নিজ অবস্থান থেকে বের হয়ে আসতে বাধ্য করা। বিপক্ষের ডিফেন্ডার নিজের অবস্থান থেকে বের হলে যেই শূন্যস্থানের সৃষ্টি হবে সেখানে বলকে পাঠিয়ে আবার নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন  করা। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে লাগাতার ট্রেনিং এর মাধ্যমে এই পজিশন এবং কম্বিনেশনগুলো খেলোয়াড়দের মাথায় এঁকে দেওয়া হয়। আর মূল খেলার সময় কোচের ভরসা করতে হয় খেলোয়াড়দের স্মৃতিশক্তি এবং উপস্থিত বুদ্ধির ওপর।   

    "খেলোয়াড়দের চারটি রেফারেন্স পয়েন্ট থাকে - বল, স্পেস, নিকটস্থ প্রতিপক্ষ এবং নিকটস্থ টিমমেট। এই চারটি রেফারেন্স পয়েন্টের ওপর একজন খেলোয়াড়ের পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারিত হয়। " আরিগো সাচ্চি

     

       

    বায়ার্ন মিউনিখের ট্রেনিং গ্রাউন্ড জিবনার স্ত্রাসঃ গার্দিওলার সময়ে(বামে) এবং ভ্যান হালের সময়ে(ডানে)  

     

    ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং

    ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং পজিশনাল প্লে'র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগুলোর একটি। মাঠে ছোট ছোট ত্রিভূজাকার পাসে খেলা সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া পজিশনাল প্লে'র কাজ। ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং এরও বেশ কিছু গাইডলাইন আছে। ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং এর মূল লক্ষ্য হল, যে খেলোয়াড়ের পায়ে বল আছে তার কাছে যেন সবসময়ই অন্তত দুই বা তিনটি পাসিং অপশন থাকে। এক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন কোচের দর্শন ভিন্ন ভিন্ন, কেউ ট্রায়াঙ্গল পাসিং(দুইটি পাসিং অপশন) এর পরিবর্তে ডায়মন্ড পাসিংও(তিনটি পাসিং অপশন) পছন্দ করতে পারেন। আবার কেউ কেউ আগে থেকেই ঠিক করে দিতে পারেন যে পাসিং অপশন কি সমকোণী/সমদ্বিবাহু ত্রিভূজাকারে হবে নাকি বিষমবাহু ত্রিভুজ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অবশ্য কোচেরা খেলোয়াড়দের জ্যামিতিক জ্ঞানের ওপর ভরসা না করে যেকোন ত্রিভুজে পাস দেওয়ার ট্রেনিং করান। এখানে খেলোয়াড়দের যেটা মনে রাখতে হবে, বল ক্যারিয়ারের সাথে একই

      

    সরলরেখায় দাঁড়ানো ঘোরতর অপরাধ, তৈরী করতে হবে ত্রিভুজ

     

    ইনিয়েস্তা সরলরেখা থেকে সরে ত্রিভুজ তৈরী করছেন

     

    উল্লম্ব বা আড়াআড়ি সরলরেখায় নিকটস্থ দুইজন খেলোয়াড় কখনোই থাকতে পারবে না। যেই দুইজনের কাছে বল নেই তাদের যে কোন একজন বা দুইজনই পাশের কোন একটা জোনে সরে গিয়ে পাসিং লেইন তৈরী করে দেবেন। যেমন বায়ার্নে মাঝমাঠের কারো কাছে বল গেলে রোবেন ডি-বক্সের হাফ স্পেসের দিকে সরে যান এবং ফুল ব্যাক উইং ধরে এগিয়ে গিয়ে ত্রিভুজাকার পাসিং লেইন তৈরী করে দেন। একই কাজ বার্সায় করতেন লিওনেল মেসি এবং ড্যানি আলভেস।

     

    সংখ্যা, অবস্থান এবং দক্ষতা

    হুয়েগো দে  পসিসিওনের মূল উদ্দেশ্য হল মাঠে সবসময় প্রতিপক্ষের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করা, এই প্রাধান্য  ব্যাপারটা তিনটি ক্ষেত্রে হতে পারে - সংখ্যা দিয়ে, অবস্থান দিয়ে এবং দক্ষতা দিয়ে। খেলার মাঠের সবজায়গায় এই তিনটি ক্ষেত্রের মাধ্যমে প্রাধান্য বিস্তার করার অভ্যাস তৈরী করে ফেলার কারণে পেপ গার্দিওলার বার্সেলোনাকে দমিয়ে রাখার কৌশল বের করতে মাথার চুল ছিঁড়তে হয়েছে অনেক ঝানু কোচের।

    বার্সার মাঝমাঠে সংখ্যাগত প্রাধান্য বিস্তার 

     

    পেপ বার্সেলোনা, বায়ার্ন এবং সিটি তিনটি দলেই গোলে দাঁড় করিয়েছেন একজন বল প্লেয়িং কিপার, বা সুইপার কিপার। কারণ পজিশনাল প্লে'র জন্য গোলকিপারকেও একজন অ্যাক্টিভ খেলোয়াড় হতে হবে। প্রতিপক্ষের দুইজন ফরোয়ার্ড যদি হঠাৎ করে কাউন্টার অ্যাটাকে দলের দুই সেন্টার ব্যাকের ঘাড়ের ওপর চলে আসেন তখন কিপার একজন অ্যাক্টিভ খেলোয়াড় হিসেবে এগিয়ে এসে প্রতিপক্ষের ওপর সংখ্যার প্রাধান্য তৈরী করবে। খেলার বিল্ড আপ শুরু হবে গোলকিপার থেকে, এবং একজন ডিফেন্সিভ মিডের দায়িত্ব অবস্থা বুঝে খেলা ডান, বাম বা মাঝ দিয়ে পরিচালনা করা। আবার কোন মিডফিল্ডার যদি প্রতিপক্ষের জটলা থেকে সামনে খেলা আগানোর সুযোগ না পান তবে একজন ফুল ব্যাক ওভারল্যাপ করে নতুন জোনে গিয়ে অবস্থানগত প্রাধান্য তৈরী করে পাসিং অপশন সৃষ্টি  করে দেবেন। আর যদি

     

      

    অবস্থানগত প্রাধান্য থেকে মাঠে স্পেস তৈরী করা

     

    অ্যাটাকিং থার্ডে প্রতিপক্ষের রক্ষণের খেলোয়াড়রা কোন জায়গাই না দেন সেক্ষেত্রে দলের সবচেয়ে দূরদর্শী এবং স্কিলড খেলোয়াড়দের কাজ হল নিজেদের দক্ষতার প্রাধান্য বিস্তার করে খেলাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এই কাজগুলোই পেপের দলে ম্যানুয়েল নয়্যার, ড্যানি আলভেস বা লিওনেল মেসিরা চরম দক্ষতার সাথে পালন করে গিয়েছেন।   

    কৌশলে কাজ না হলে তখন দরকার হয় দক্ষতার প্রদর্শনীর

     

    ফিক্সড নাকি ফ্লেক্সিবল?

    হুয়েগো দে  পসিসিওনের দুটো বড় সুবিধা আছে। এক, যেহেতু বলের অবস্থানের ওপর নির্ভর করে নিজ দলের খেলোয়াড়রা কে কোথায় থাকবে সেটা পূর্বনির্ধারিত সেজন্য যার কাছে পাস আসছে সে কোন তাড়াহুড়ো না করেই বল গ্রহণ করে সেটাকে জায়গামতো পৌঁছে দিতে পারে খুব একটা চিন্তাভাবনা ছাড়াই। দুই, হুয়েগো দে  পসিসিওনের মূল উদ্দেশ্য প্রতিপক্ষকে তাদের নির্ধারিত অবস্থান থেকে বের করে আনা, প্রতিপক্ষের একজন খেলোয়াড়ও যদি তার নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসে তবে মাঠে একটা শূন্যস্থানের সৃষ্টি হবে যেখানে পাস দেওয়ার এবং খেলাকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ তৈরী হবে।

    "নো লুক" পাস, সহজে সম্ভব কেবল হুয়েগো দে পসিসিওনের দর্শনে 

     

    হুয়েগো দে  পসিসিওনের সুবিধেগুলো যেমন চমৎকার তেমনি অসুবিধেগুলোও গুরুতর যার কারণে স্পেনের বাইরে হুয়েগো দে  পসিসিওন চেষ্টা করে খুব বেশি কোচ সাফল্যের মুখ দেখেন নি, সত্যি বলতে কি এই কৌশলের ছায়াই মাড়িয়েছেন গুটি কয়েক কোচ। এর অন্যতম কারণ হল, পজিশনাল প্লে'র প্রয়োগের জন্য নিজ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে যে বোঝাপড়া প্রয়োজন সেই ফুটবল দর্শন ছোটবেলা থেকে মাথায় গেঁথে না দেওয়া হলে পরবর্তীতে আয়ত্তে আনা বেশ শক্ত। আবার অনেক কোচ বোঝাপড়া তৈরী করার জন্য যথেষ্ট সময় বা সুযোগ পান না, সেক্ষেত্রে তাঁরা খেলোয়াড়দের ফিক্সড রোল তৈরী করে দেন। ফিক্সড রোল দেওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে দলে কিছু খেলোয়াড় থাকবে যাঁরা সর্বোচ্চ দুই তিনটি জোনে খেলার মতো যোগ্যতা রাখেন। কিন্তু খেলোয়ারদের নড়াচড়া যদি নির্দিষ্ট কিছু জোনে সীমাবদ্ধ থেকে যায় তবে প্রতিপক্ষের জন্য অংকটা অনেকাংশেই সহজ হয়ে যায়। লুই ভ্যান হাল এরকম ফিক্সড রোল দিয়ে পজিশনাল প্লে খেলানোর চেষ্টা করে বিপত্তির সম্মুখীন হয়েছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে।
     

    পজেশনাল প্লে নাকি পজিশনাল প্লে?

    অনেকের একটা ভুল ধারণা আছে যে পজিশনাল প্লে'র মূল লক্ষ্য বল ধরে রাখা। সত্যি বলতে কি বলের দখল রাখা পজিশনাল প্লে'র একটা বাই প্রডাক্ট মাত্র। বলের দখল রাখাই যদি কোন কোচের প্রধান উদ্দেশ্য হয়ে থাকে তবে তার জন্য পজিশনাল প্লে একটি চমৎকার অপশন, কিন্তু একমাত্র অপশন নয়। ঝামেলা হয়ে দাঁড়ায় যখন কোন কোচ বলের দখল রাখাটাকেই তাঁর দর্শনের মূলমন্ত্র হিসেবে জপে যান, সেক্ষেত্রে হুয়েগো দে  পসিসিওন আপনাকে বলের দখল রাখতে ঠিকই সাহায্য করবে কিন্তু সেই বল দিয়ে যদি কেউ অ্যাটাক করার চেষ্টাই না করে তবে সেটা হবে চর দখল করে ফেলে রাখার মতই অর্থহীন। ভিসেন্তে দেল বস্কের স্পেন এই ঝামেলায় ভুগেছে বেশ অনেকদিন যাবৎ। এক্ষেত্রে পেপ গার্দিওলা  ফাইনাল থার্ডে  দক্ষতার প্রাধান্য বিস্তার করার সুযোগ খোঁজেন। ফাইনাল থার্ডে গিয়ে জ্যামিতিক হিসাবের নিয়ম শিথিল করে খেলোয়াড়দের স্বাধীনতা দেওয়া হয় নিজেদের মাথা খাটিয়ে কিছু করার, যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ সম্ভবত আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।  পজিশনাল প্লে যে কেবল আক্রমণাত্মক কৌশল হিসেবে ব্যবহার হবে এমনও কেউ মাথার দিব্যি দেয় নি। বেয়ার লেভারকুসেনে থমাস শ্মিডট যেমন পজিশনাল প্লে ব্যবহার করতেন শুধুমাত্র রক্ষণের জন্যই।

    "বার্সার খেলোয়াড়রা কেন এত সহজে বলের দখল জিতে নেয় জানেন? কারণ বলের দখল ফিরে পেতে তাদের সর্বোচ্চ ১০ মিটার দৌড়াতে হয়, বার্সার কেউ ১০ মিটারের বেশি দুরত্বে পাস বাড়ায় না।" ইয়োহান ক্রুইফ   

     

    আক্রমণাত্মক ট্রায়াঙ্গুলার পাসিং

     

    একই জিনিস তবে রক্ষণাত্মক

     

     

    হুয়েগো দে পসিসিওন খুব একটা সহজপাচ্য ধারণা নয়। হুয়েগো দে পসিসিওন একটা ফুটবলীয় দর্শন, এই ধারনাকে কাজে লাগিয়ে অনেক আক্রমণাত্মক এবং রক্ষণাত্মক কৌশলের জন্ম দেওয়া সম্ভব। এখানে কোচ এবং খেলোয়াড় সবাইকেই মাথা খাটিয়ে, ঘাম ছুটিয়ে খেলতে এবং কৌশল বাঁধতে হবে। আজকের প্রথম পাঠে কেবল আমরা হাতেখড়ি নিলাম হুয়েগো দে পসিসিওনের বেসিক ধারণাগুলোর।  এর পরবর্তী পাঠে আমরা দেখব স্প্যানিশ এবং জার্মান পজিশনাল প্লে'র পার্থক্য। আমাদের উদাহরণ হবেন পেপ গার্দিওলা এবং থমাস তুখেল।

     

    সহায়িকাঃ

    হুয়েগো দে পসিসিওন আন্ডার পেপ গার্দিওলা - আদিন ওসমানবাসিচ, স্পিয়েলফারলাগারুং 

    রি-ইনভার্টিং দা পিরামিড থ্রু পজিশনাল প্লে - হামুদি ফায়াদ, আউটসাইড অফ দা বুট

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ির পূর্বের পর্বগুলোঃ

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-৭: ক্লাসিক ১০ এর মৃত্যু

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-৬ : 'জোন ১৪' এর অতল গহ্বরে

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-৫: লেস্টার জলসায়

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-৪ঃ একজন শূন্যসন্ধানী বা 'রমডয়টারের' গল্প

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-৩ঃ রেজিস্তাদের রাজত্বে

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-২ঃ গেগেনপ্রেসিং

    ট্যাকটিকসে হাতেখড়ি-১ঃ কাতেনাচ্চিওর "কূটকৌশল"